ব্যক্তির হাতের রেখা তাঁর ভাগ্য সম্পর্কে নানান অজানা তথ্য দিয়ে থাকে। কিন্তু শুধু হস্তরেখাই নয়, বরং ব্যক্তির ললাটের আকার, গঠনও ব্যক্তির স্বভাব, চরিত্র ও ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অনেক কিছু বলে। সামুদ্রিক শাস্ত্র অনুযায়ী ব্যক্তির মস্তিষ্কের গঠন ও রেখা দেখে, তাঁর সম্পর্কে অনেক কিছু জানা যায়—
১. মাথা সামনের দিকে বেরিয়ে থাকলে
কোনও জাতকের ললাট ওঠা অথবা সামনের দিকে বেরিয়ে থাকলে, ভাগ্য তাঁদের সঙ্গে থাকে। পাশাপাশি এরা প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন হয়ে থাকেন। নিজের তীক্ষ্ণ বুদ্ধি ও চাতুর্যের জোরে সহজেই সমস্ত কাজ করে নেন এঁরা।
২. ললাট বড় হলে
সমুদ্র শাস্ত্র অনুযায়ী যে জাতকদের ললাট বড় হয়, তাঁরা অত্যন্ত বুদ্ধিমান হন। একাধিক বিষয় ভালো জ্ঞান থাকে তাঁদের। কৌশলের সঙ্গে নিজের কথা মান্য করিয়ে নেন এঁরা।
৩. উজ্জ্বল বা চকচকে ললাট
এমন অনেক ব্যক্তিকে দেখে থাকবেন, যাঁদের ললাট উজ্জ্বল এবং চকচকে। এমন জাতকরা অত্যন্ত প্রতিভাবান ও গুণী হন। নিজের প্রতিভার জোরে এমন জাতক প্রচুর অর্থ লাভ করে থাকেন।
৪. ললাটে একাধিক রেখাও থাকে। এই রেখা গভীর হলে এবং যদি ভাঙা না-থাকে, তা হলে জাতক দীর্ঘায়ু লাভ করে। আবার ললাটে গভীর রেখা থাকলে, সেই জাতক দার্শনিক হন। ভেবেচিন্তে কাজ করেন এঁরা।