এই নয় দিনের সময়কালে যে দেবী রূপের পুজো করা হয়, তাঁ... more
এই নয় দিনের সময়কালে যে দেবী রূপের পুজো করা হয়, তাঁরা হলেন- শৈলপুত্রী, ব্রহ্মচারিণী, চন্দ্রঘন্টা, কুষ্মাণ্ডা, স্কন্দমাতা, কাত্যায়নী, কালরাত্রি, মহাগৌরী এবং সিদ্ধিদাত্রী। চৈত্র নবরাত্রির নবম দিনে রামনবমী পুজো পাঠ হয়। একনজরে দেখা যাক, পুজোর তিথি।
1/6চৈত্র নবরাত্রি শুরু হয়েছে ২২ মার্চ থেকে। আর তা চলবে ৩০ মার্চ পর্যন্ত। নয় দিন ধরে নবদুর্গার বিভিন্ন রূপের আলাদা আলাদা আরাধনা করা হয় এই সময়। বাংলার ঘরে ঘরে এই সময়কালে বাসন্তীপুজো ঘিরে বিশেষ পুজোপাঠ সম্পন্ন হয়। দেখে নেওয়া যাক, এই পুজোর তিথি, তারিখ ও বাস্তুশাস্ত্র নিয়ে কিছু দিক।
2/6এই নয় দিনের সময়কালে যে দেবী রূপের পুজো করা হয়, তাঁরা হলেন- শৈলপুত্রী, ব্রহ্মচারিণী, চন্দ্রঘন্টা, কুষ্মাণ্ডা, স্কন্দমাতা, কাত্যায়নী, কালরাত্রি, মহাগৌরী এবং সিদ্ধিদাত্রী। চৈত্র নবরাত্রির নবম দিনে রামনবমী পুজো পাঠ হয়। একনজরে দেখা যাক, পুজোর তিথি। Photo by Bachchan Kumar/ HT PHOTO)
3/6নবরাত্রির তিথি- ২২ থেকে ৩০ মার্চ পর্যন্ত চলবে এই পুজোপাঠ। শক্তির আরাধনায় দেবীর পুজোর বিশেষ তিথি পড়ছে অষ্টমী ও নবমীতে। অষ্টমী তিথি শুরু হচ্ছে, ২৮ মার্চ সন্ধ্যা ৭.০২ মিনিট থেকে আর তা শেষ হবে ২৯ মার্চ ৯.০৭ মিনিটে। নবমী তিথি শুরু হবে ২৯ মার্চ রাত ৯.০৭ মিনিট থেকে আর শেষ হবে ৩০ মার্চ ১১.৩০ মিনিট থেকে। (এই তথ্যের সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।)(AP Photo/Rajanish Kakade)
4/6নবরাত্রির বাস্তু- নবরাত্রির সময় বিশেষত নবমী তিথিতে কোনও কন্যাকে বা নাবালিকাকে কিছু দান করলে তা সংসারে বাড়িয়ে দেয় অর্থ সম্পত্তি। এছাড়াও মনের আকাঙ্খা পূর্ণ হয় এই সময়কালে। এতে বাস্তু দোষ দূর হয় ও সংসারে আসে সুখ শান্তি।
5/6অখণ্ড প্রদীপ- বাড়ির দক্ষিণ পূর্ব দিকে রাখুন অখণ্ড জ্যোতি। নবরাত্রির সময় এই প্রদীপ রেখে দিন। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে এতে ঘরের সদস্যদের স্বাস্থ্য খুবই ভালো থাকে। সমস্ত ক্ষেত্রে বাড়ির সদস্যরা দারুন ভালো লাভ পান।
6/6
প্রদীপ - বলা হচ্ছে, এই সময়কালে মা দুর্গার ডানদিকে রাখুন ঘিয়ের প্রদীপ আর বাঁ দিকে রাখুন তিলের প্রদীপ। বাড়ির পুজোর বেদীতে দুরগামূর্তি থাকলে, সেখানেই এই কাজটি করুন। এতে সুখ শান্তি আসতে থাকে। এতে সংসারে সুখ শান্তি বিরাজ করে। তৈরি হয় উৎসবের আবহ। (এই প্রতিবেদনের তথ্য মান্যতা নির্ভর।তথ্যের সত্যতার দাবি করে না হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।)