Pradosh vrat 2023: মাঘ মাসের প্রথম প্রদোষ ব্রত ১৯ জানুয়ারি , ২০২৩ বৃহস্পতিবার পালন করা হবে। মাঘ মাসের গুরু প্রদোষের শুভ সময়, শুভ যোগ ও প্রতিকার জেনে নিন এখান থেকে।
1/7মাঘ মাসের প্রথম প্রদোষ ব্রত ১৯ জানুয়ারি , ২০২৩ বৃহস্পতিবার পালন করা হবে। যেহেতু এদিন বৃহস্পতিবার, তাই একে গুরু প্রদোষ ব্রত বলা হবে। প্রদোষ ব্রত ভগবান শিবের ভক্তদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ( ছবি সৌজন্যে pixabay )
2/7শাস্ত্রমতে, প্রদোষ কাল অর্থাৎ সন্ধ্যার সময়টিকে ভোলেনাথের পুজো করার সর্বোত্তম এবং পবিত্র সময় বলা হয়েছে। প্রদোষ ব্রতের সময় গৃহীত ব্যবস্থা জীবনে সুখ, সৌভাগ্য এবং সমৃদ্ধি নিয়ে আসে। আসুন জেনে নেই মাঘ মাসের গুরু প্রদোষের শুভ সময়, শুভ যোগ ও প্রতিকার সম্পর্কে।( ছবি সৌজন্যে pixabay )
3/7গুরু প্রদোষ ব্রত ২০২৩ মুহূর্ত : মাঘ কৃষ্ণ ত্রয়োদশী শুরু হবে ১৯ জানুয়ারি , ২০২৩ দুপুর ১.১৮ তে, মাঘ কৃষ্ণ ত্রয়োদশী শেষ ২০ জানুয়ারি ২০২৩ সকাল ৯.৫৯ এ। মাঘ প্রদোষ ব্রত পুজোর মুহূর্ত বিকেল ৫.৪৯ থেকে রাত ৮.৩০ পর্যন্ত ( ১৯ জানুয়ারি ২০২৩ )( ছবি সৌজন্যে pixabay )
4/7মাঘ গুরু প্রদোষ ব্রত ২০২৩ শুভ যোগ: মাঘ মাসের কৃষ্ণপক্ষের প্রদোষ উপবাসের দিনে ধ্রুব যোগ গঠিত হচ্ছে, শাস্ত্র মতে এই যোগে যে কোনো ভবন নির্মাণ করলে সাফল্য পাওয়া যায়। ধ্রুব যোগ - মাঝ রাত ২.৪৭ থেকে রাত ১১.০৪ পর্যন্ত (১৯ জানুয়ারি ২০২৩ )( ছবি সৌজন্যে pixabay )
5/7দাম্পত্য জীবনে শান্তি- গুরু প্রদোষের দিন স্বামী-স্ত্রী মিলে সন্ধ্যায় গুড় ও কালো তিল দিয়ে ভোলেনাথকে অভিষেক করতে হবে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে এটি বিবাহিত জীবনে শান্তি আনে, সমস্ত উত্তেজনা দূর করে এবং দম্পতির মধ্যে প্রেম বৃদ্ধি করে। মাঘ মাসে তিলের ব্যবহার পুণ্যময় বলে মনে করা হয় এবং শিবলিঙ্গে কালো তিল অর্পণ করলে শনি, রাহু ও কেতু দোষ দূর হয়। ঘরে সুখ-সমৃদ্ধি আসে।( ছবি সৌজন্যে pixabay )
6/7স্বাস্থ্য উপকারিতা: প্রদোষ ব্রতের সময় কালো তিল দান করলে ঘরের নেতিবাচকতা দূর হয় এবং মানুষ মারাত্মক রোগ থেকে মুক্তি পায়। কালো তিল দান করলে শিব এবং শনি উভয়েই খুব খুশি হন এবং সাধকের প্রতি সদয় হন।( ছবি সৌজন্যে pixabay )
7/7আশীর্বাদ থাকবে: ঘরে টাকা আসার পরও থাকে না, এমনটা হলে গুরু প্রদোষ ব্রতের দিন সকালে বাড়ির ছাদে এক মুঠো কালো তিল রাখুন। এই তিলগুলো পাখিরা খেয়ে ফেললে জীবনের দুঃখ-কষ্ট ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাবে বলে বিশ্বাস। দারিদ্র্য ধ্বংস হবে। তবে অবশ্যই গোপনে করুন এই প্রতিকার।( ছবি সৌজন্যে pixabay )