Paush Purnima: নতুন বছরে প্রথম পুর্ণিমা কবে? কখন শুরু হচ্ছে পুর্ণিমা তিথি, জেনে নিন এখান থেকে।
1/9নতুন বছরে পৌষ মাসের পূর্ণিমা ৬ জানুয়ারি। বছরের প্রথম পূর্ণিমাকে খুব বিশেষ বলে মনে করা হয়। আসুন জেনে নেই পৌষ পূর্ণিমার শুভ সময়, শুভ যোগ ও পুজো পদ্ধতি। ( ছবি সৌজন্যে pixabay)
2/9হিন্দু ধর্মে পূর্ণিমা এবং অমাবস্যার তিথির বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। নতুন বছরে ৬ জানুয়ারি পৌষ মাসের পূর্ণিমা। এর পর মাঘ মাস শুরু হবে। পূর্ণিমা তিথি শুক্লপক্ষের শেষ দিন এবং শুক্লপক্ষকে শাস্ত্রে দেব-দেবীদের সময় বলা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী)
3/9পূর্ণিমার দিনে চন্দ্রদেবের সঙ্গে সঙ্গে লক্ষ্মী-নারায়ণেরও পুজো করা হয়। এই দিনে উপবাস করা হয় এবং বাড়িতে সত্যনারায়ণের ব্রত কথা পাঠ করলে একজন ব্যক্তি আজীবন সম্পদ, শান্তি ও সমৃদ্ধি লাভ করেন।
4/9নতুন বছরে ২০২৩ সালে পৌষ পূর্ণিমার উপবাস পালিত হবে শুক্রবার (৬ জানুয়ারি)। বিশেষ বিষয় হল পূর্ণিমার দিন এবং শুক্রবার উভয়ই মা লক্ষ্মীকে উৎসর্গ করা হয়। এমন পরিস্থিতিতে পৌষ পূর্ণিমায় মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়ার বিশেষ সুযোগ রয়েছে। এই দিনে করা পুজো এবং প্রতিকার জীবনে সুখ নিয়ে আসবে। অন্যদিকে, পৌষ পূর্ণিমায় ব্রহ্মা, ইন্দ্র এবং সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ গঠিত হচ্ছে, যা এই দিনের গুরুত্বকে দ্বিগুণ করে তুলেছে।
5/9ইন্দ্র যোগ - ৬ জানুয়ারি সকাল ৮ টা ১১ মিনিট থেকে ৭ জানুয়ারি সকাল ৮ টা ৫৫ মিনিট পর্যন্ত থাকবে। ব্রহ্ম যোগ - ৫ জানুয়ারি সকাল ৭ টা ৩৪ মিনিট থেকে ৬ জানুয়ারি সকাল ৮ টা ১১ মিনিট পর্যন্ত। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ - ৭ জানুয়ারি রাত ১২ টা ১৪ মিনিট থেকে সকাল ৬ টা ৩৮ মিনিট পর্যন্ত।
6/9পৌষ পূর্ণিমার তিথি শুরু ৬ জানুয়ারি রাত ২ টা ১৪ মিনিট থেকে। পৌষ পূর্ণিমার তিথি শেষ হবে ৭ জানুয়ারি ভোর ৪ টে ৩৭ মিনিটে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
7/9অভিজিৎ মুহূর্ত – সকল ১১.৩৩ থেকে দুপুর ১২.১৫ পর্যন্ত। চন্দ্রোদয়ের সময় – বিকেল ৪.৩২ মিনিটে (পূর্ণিমায় চন্দ্রদেবের পুজো করলে সর্বোত্তম ফল পাওয়া যায়) (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
8/9পৌষ মাসের পূর্ণিমা শাকম্ভরী পূর্ণিমা নামেও পরিচিত। এই দিনে ব্রহ্ম মুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে জলে কিছু গঙ্গাজল যোগ করে স্নান করুন। উপবাসের ব্রত নিয়ে লক্ষ্মী-নারায়ণকে সিঁদুর, লাল সুতো, হলুদ ফুল, ফল, মিষ্টি, পঞ্চামৃত, নৈবেদ্য দিয়ে পুজো করুন। ভগবান সতনারায়ণের ব্রতকথা পড়ুন। শ্রী হরির ভজন-কীর্তন করুন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
9/9সন্ধ্যায় দুধে চিনি ও চাল মিশিয়ে চন্দ্রদেবকে অর্ঘ্য নিবেদন করুন। সম্ভব হলে মাঝরাতে মা লক্ষ্মীর পুজো করুন। এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে পূর্ণিমার রাতে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করলে দেবী লক্ষ্মী ঘরে স্থিত হন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)