হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী প্রতি বছর ফাল্গুন মাসের শুক্ল পক্ষের পূর্ণিমা তিথিতে দোল উৎসব পালিত হয়। আবার এই ফাল্গুন পূর্ণিমা তিথিতে পশ্চিমবঙ্গে ন্যাড়াপোড়া হয় উত্তর ও পশ্চিম ভারতে হোলিকা দহনের আয়োজন হয়। তার পরের দিন হোলি। অসতের ওপর সততার জয়ের প্রতীক এই দোল উৎসব। হোলির ৮ দিন আগে হোলাস্টক শুরু হয়। এ সময় কোনও শুভ কাজ করা যায় না। চলতি বছর ১৭ মার্চ দোল ও ১৮ মার্চ হোলি।
ফাল্গুন পূর্ণিমা তিথি শুরু- ১৭ মার্চ, দুপুর ১টা ২৯ মিনিট থেতে।
ফাল্গুন পূর্ণিমা তিথি সমাপ্ত- ১৮ মার্চ, দুপুর ১২টা ৪৭ মিনিট পর্যন্ত।
ন্যাড়াপোড়ার শুভক্ষণ- ১৭ মার্চ রাত ৯টা ২০ মিনিট থেকে ১০টা ৩১ মিনিট পর্যন্ত। মোট ১ ঘণ্টা ১১ মিনিট পর্যন্ত ন্যাড়াপোড়া হবে।
ন্যাড়াপোড়ার কখন করা উচিত?
পূর্ণিমা তিথিতে প্রদোষ কালের সময় হোলিকা দহন করা উচিত। ভদ্রা মুক্ত, প্রদোষ ব্যাপিনী পূর্ণিমা তিথিতে ন্যাড়াপোড়ারকে শুভ মনে করা হয়। তবে এমন কোনও যোগ না থাকলে ভদ্রা শেষ হলে ন্যাড়াপোড়া করা যেতে পারে। ভদ্রাকালে ন্যাড়াপোড়ার বর্জিত।