বাংলা নিউজ > ভাগ্যলিপি > সৃজনশীল মনের খোরাক, সম্পর্ক মজবুত করে ফেংশুই প্রজাপতি
পারিবারিক ও পারস্পরিক সম্পর্কে মিষ্টতা ও সৌহার্দ্য বজায় রাখা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। এর পিছনে বিভিন্ন কারণ দায়ী, সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার ভয় অনেকেই চিন্তিত হয়ে পড়েন। ফেংশুই-তে এই সমস্যার সমাধান উল্লেখ করা আছে।
ফেংশুই-তে সম্পর্কে মিষ্টতা আনা ও তাকে দৃঢ় করার জন্য প্রজাপতির ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। প্রজাপতি সৌন্দর্য ও আনন্দের প্রতীক। ফেংশুই প্রজাপতিও এ ভাবেই বাড়ির মনোরম ও প্রাণোজ্জ্বল পরিবেশ সৃষ্টির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। কী ভাবে প্রজাপতির ব্যবহারের মাধ্যমে সুফল অর্জন করা যায়, জানুন।
- প্রজাপতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যবহার নিজের পছন্দমতো জীবনসঙ্গীর সঙ্গে চিরস্থায়ী সম্পর্ক স্থাপনের জন্য করা হয়। কেউ যদি নিজের প্রতি জীবনসঙ্গীর ভালোবাসায় ঘাটতি লক্ষ্য করে থাকেন, তা হলে বাড়িতে প্রজাপতির শো-পিস রাখা উচিত।
- প্রেমিক বা প্রেমিকার সঙ্গে বিয়ে করতে চাইলে নিজের শয়নকক্ষে অবশ্যই প্রজাপতি রাখুন।
- দম্পতির শয়নকক্ষে প্রজাপতির উপস্থিতি তাঁদের সম্পর্ককে উৎসাহ ও মিষ্টতায় ভরে দেয়।
- আবার সৃজনশীলতার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিরা নিজের কামরায় তা রাখলে তাঁদের সৃষ্টিশীল ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
- বাচ্চাদের পড়ার ঘরে প্রজাপতি রাখলে, পড়াশোনায় একাগ্রতা বাড়ে। পাশাপাশি তারাও সৃষ্টিশীলতার প্রতি উৎসাহ দেখায়।
- প্রজাপতির শো-পিসের পাশাপাশি, ছবি বা পেন্টিংও বাড়িতে রাখলে সুফল পাওয়া যায়। মনে রাখবেন, প্রজাপতির ছবি বা শো-পিস অবশ্যই জোড় সংখ্যায় রাখবেন। বিজোড়ে রাখা উচিত নয়।
ভাগ্যলিপি খবর