ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দিতে পারে জ্যোতিষ মতের 'ম্যাজিক প্যাকেট'! কীভাবে তা সম্ভব? রয়েছে কিছু টিপস

একটা ম্যাজিক প্যাকেট যেকোনো সময় ভাগ্য পরিবর্তন করতে পারে। কিন্তু কী ভাবে? ম্যাজিক প্যাকেটটা আমরা পাব কী করে ? আসুন জেনে নিই কীভাবে এই ম্যাজিক প্যাকেট পাবো আর এই ম্যাজিক প্যাকেট দিয়ে কী কী সমস্যার সমাধান হতে পারে সেটাও জেনে নেব।

ভাগ্যের চাকা ঘুরিয়ে দিতে পারে ম্যাজিক প্যাকেট। প্রতীকী ছবি

জ্যোতিষে এরকম অনেক ছোট ছোট উপায় আছে যার দ্বারা আমরা রোজকার সমস্যার সমাধান তো করতেই পারি তার সঙ্গে সঙ্গে ভাগ্যকেও বদলাতে পারি।

আসুন দেখে নেওয়া যাক কীভাবে এই ম্যাজিক প্যাকেট আমরা বানাবো। ম্যাজিক প্যাকেট বানাতে আমাদের বিশেষ কিছু উপকরণ লাগবে। দেখে নেব সেই উপকরণ গুলি কী কী? ছোটো মিছরি, কেশর, ফুলযুক্ত গোটা লবঙ্গ এবং ছোট সবুজ এলাচ।

-আমরা সবাই জানি যে বাজারে ছোট ছোট সাইজ করা মিছরি কিনতে পাওয়া যায়। যেগুলো আমরা ভগবানকে প্রসাদ হিসাবে নিবেদন করে থাকি। এই ছোট সাইজের মিছরি কিছুটা কিনে আনতে হবে। এর সাথে সবুজ এলাচ, কেশর, ফুল যুক্ত গোটা লবঙ্গও দোকান থেকে কিনে আনতে হবে।

-জ্যোতিষ মতে মিছরি শুক্র গ্রহের, কেশর বৃহস্পতি গ্রহের, লবঙ্গ শনি গ্রহের এবং সবুজ এলাচ বুধগ্রহের প্রতিনিধিত্ব করে থাকে।

-এবার আমরা একটা ছোট বাটি নেব এবং সেই বাটিতে পাঁচটা ফুলযুক্ত লবঙ্গ, পাঁচটা সবুজ এলাচ, পাঁচটা মিছরির টুকরো ও কিছুটা কেশর রাখব । জুনের শুরু থেকেই হঠাৎ আসতে পারে টাকা, রয়েছে বিদেশযাত্রার যোগ! কারা হবেন লাভবান?

-এবার এই বাটিটি বাড়িতে পূজা স্থানে রেখে দেবো। বাটিটিকে ধূপ দ্বীপ দেখিয়ে পূজোর পর ওই স্থান থেকে তুলে নেব। এরপর সমস্ত জিনিসগুলিকে একত্রে নিয়ে একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে ভরে মুখ বেধে দেব। এই প্যাকেটটি সর্বদা নিজের কাছে রাখবেন। মনে করা হয় এই প্যাকেট কাছে থাকলে ভাগ্য সর্বদা সাথ দিতে থাকে।

-তাই পরীক্ষা বা ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার আগে এই প্যাকেট সাথে করে নিয়ে যাবেন। মিছরি গোলে গেলে নতুন করে আবার করতে হবে। এই উপায়টি যে কোনও দিন করা যেতে পারে।

-উপরোক্ত তথ্যে এটা কখনই দাবি করা হচ্ছে না যে এটা পূর্ণত সত্য এবং সঠিক ৷ এই তথ্য ধর্মীয় আস্থা ও লৌকিক মান্যতার উপর আধারিত ৷