1/9প্রতিপদায় শৈলপুত্রী- নবরাত্রির প্রথম দিনে শৈলপুত্রী স্বরূপে পূজিত হন দুর্গা। পর্বতরাজ হিমালয়ের কন্যা তিনি। শৈলপুত্রীর উপাসনা করলে সুখ ও সিদ্ধি লাভ হয়।
2/9দ্বিতীয়ায় ব্রহ্মচারিণী- মনে করা হয়, শিবকে স্বামী রূপে পাওয়ার জন্য ইনি কঠিন তপ করেছিলেন। ব্রহ্মচারিণীর উপাসনার ফলে যশ ও সিদ্ধি লাভ হয়।
3/9তৃতীয়ায় চন্দ্রঘণ্টা- বাঘের পিঠে সওয়ার চন্দ্রঘণ্টার উপাসনা করলে সমস্ত সমস্যা ও মানসিক অবসাদ থেকে মুক্তি লাভ সম্ভব হয়।
4/9চতুর্থীতে কূষ্মাণ্ডা- এদিন কূষ্মাণ্ডার আরাধনা করলে আয়ু ও যশ বৃদ্ধি হয়।
5/9পঞ্চমীতে স্কন্দমাতা- কার্তিকেয় অর্থাৎ স্কন্দের মা হওয়ার সুবাদে দুর্গার পঞ্চম স্বরূপ স্কন্দমাতা নামে প্রসিদ্ধ। স্কন্দমাতাকে প্রসন্ন করলে সন্তান-সুখ আরোগ্য ও জ্ঞান লাভ হয়।
6/9ষষ্ঠীতে কাত্যায়নী- মনে করা হয়, যে মেয়েদের বিয়ে হচ্ছে না, তাঁরা দুর্গার এই রূপের পুজো করলে বিবাহের পথে আগত বাধা দূর হয়।
7/9সপ্তমীতে কালরাত্রি- এদিন কালরাত্রি স্বরূপের পুজো করলে কাল ও শত্রু নাশ হয়।
8/9অষ্টমীতে মহাগৌরী- সুখ-সৌভাগ্য লাভের জন্য অষ্টমীর দিন দুর্গা মহাগৌরী রূপে পূজিত হন।
9/9নবমীতে সিদ্ধিদাত্রী- আটকে থাকা কাজ পুরো করা ও সিদ্ধি লাভের জন্য নবরাত্রির শেষ দিনে সিদ্ধিদাত্রীর পুজো করা হয়।