একাদশী তিথির হিন্দুধর্মে বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। একাদশী তিথির দিন ভগবান বিষ্ণুর বিধিবিধানের সঙ্গে পুজো করা হয়। মনে করা হয় যে এরকম করলে যেকোনও রকম মনস্কামনা পূর্ণ হয়।
মাসে দুবার করে একাদশী ব্রত রাখা যায়। শাস্ত্রে নির্জলা একাদশীকে সমস্ত চব্বিশটা একাদশীর মধ্যে সবথেকে শুভ এবং পূর্ণ ফলদানকারী বলা হয়েছে। মনে করা হয় এই ব্রত করলে সমস্ত একাদশী ব্রতের বরাবর ফলপ্রাপ্তি ঘটে। এইদিন ভক্তরা কিছু না খেয়ে জল গ্রহণ না করে এই ব্রত রাখে। একাদশী তিথিকে ভগবান বিষ্ণুর প্রতি সমর্থিত বলে মনে করা হয়েছে শাস্ত্রে। এইজন্য একাদশীর দিন ভগবান বিষ্ণুর সাথে মা লক্ষ্মীও পুজো করার নিয়ম রয়েছে,কারণ তিনি বিষ্ণুপত্নী। জ্যোতিষ মতে রাহুর প্রভাব কতটা ভয়ঙ্কর? জানুন শাস্ত্রজ্ঞরা কী বলছেন
নির্জলা একাদশী ২০২২:
শুভ মুহূর্ত: বৈদিক পঞ্চাং অনুসারে নির্জলা একাদশী শুক্রবার ১০ জুন ২০২২ এ সকাল ৭:৩০ থেকে শুরু হয়ে পরের দিন ১১ জুন ২০২২ সন্ধ্যে ৫ টা বেজে ৪০ মিনিটে সমাপ্ত হবে। ব্রতের পারন করা হবে ১১ ই জুন সকাল ৫টা বেজে ৫০ মিনিট থেকে ৮টা বেজে ৩০ মিনিট অবধি।
নির্জলা একাদশী মাহাত্ম্য: ধার্মিক মান্যতা অনুসারে নির্জলা একাদশী ব্রত রাখলে সমস্ত রকম পাপ থেকে মুক্তি ঘটে,এর সাথে সাথে সমস্ত রকমের মনস্কামনা পূর্ণ হয়। মনে করা হয় এই একাদশী ব্রত করলে মৃত্যুর পর মোক্ষ প্রাপ্তি ঘটে।
একাদশী পূজার সামগ্রী সূচি: শ্রীবিষ্ণুর চিত্র অথবা মূর্তি, ফুল, নারকেল, সুপারি, ফল, লবঙ্গ, ধূপ, দীপ, তুলসী দল, চন্দন, মিষ্টান্ন।
নির্জলা একাদশী পূজা বিধি-
জুন মাসে কবে নির্জলা একাদশী? কী হয় এই নির্জলা একাদশী ব্রত রাখলে? কী কী সামগ্রী লাগে এই নির্জলা একাদশীর ব্রত করতে? আসুন দেখে নিই নির্জলা একাদশীর তারিখ সময় এবং শুভ মুহূর্ত,সেইসঙ্গে জেনে নেব এই একাদশীর মাহাত্ম্য।
একাদশী তিথির হিন্দুধর্মে বিশেষ মাহাত্ম্য আছে। একাদশী তিথির দিন ভগবান বিষ্ণুর বিধিবিধানের সঙ্গে পুজো করা হয়। মনে করা হয় যে এরকম করলে যেকোন রকম মনস্কামনা পূর্ণ হয়।
মাসে দুবার করে একাদশী ব্রত রাখা যায়। শাস্ত্রে নির্জলা একাদশীকে সমস্ত চব্বিশটা একাদশীর মধ্যে সবথেকে শুভ এবং পূর্ণ ফলদানকারী বলা হয়েছে। মনে করা হয় এই ব্রত করলে সমস্ত একাদশী ব্রতের বরাবর ফলপ্রাপ্তি ঘটে। এইদিন লোকেরা কিছু না খেয়ে জল গ্রহণ না করে এই ব্রত রাখে। একাদশী তিথিকে ভগবান বিষ্ণুর প্রতি সমর্থিত বলে মনে করা হয়েছে শাস্ত্রে। এইজন্য একাদশীর দিন ভগবান বিষ্ণুর সাথে মা লক্ষ্মীও পুজো করার নিয়ম রয়েছে,কারণ তিনি বিষ্ণুপত্নী।