আগামিকাল হনুমান জয়ন্তী। বল, বুদ্ধি ও শৌর্যের প্রতীক বজরংবলী শুক্ল পক্ষের পূর্ণিমায় জন্ম গ্রহণ করেন। ধর্মীয় ধারণা অনুযায়ী, বজরংবলী এখনও জীবিত রয়েছেন। হনুমান জয়ন্তীর দিনে তাঁর আরাধনা করলে সমস্ত সঙ্কট থেকে মুক্ত হতে পারেন। এদিন পবন পুত্রের আশীর্বাদ লাভ করতে চাইলে তাঁর প্রিয় এই ভোগ নিবেদন করুন।
মোতিচুরের লাড্ডু
বজরংবলীর এই লাড্ডু অত্যধিক প্রিয়। ঘিয়ে তৈরি মোতিচুরের লাড্ডুর ভোগ নিবেদন করলে সমস্ত মনোস্কামনা পূর্ণ হয় এবং পরিবারে কখনও আর্থিক অভাব থাকে না।
বোঁদে
হনুমান জয়ন্তীর দিনে বজরংবলীর পুজো করার পর বোঁদের ভোগ অর্পণ করতে ভুলবেন না। এর ফলে অঞ্জনিপুত্র প্রসন্ন হন ও আশীর্বাদ বর্ষণ করেন।
বেসনের লাড্ডু
বেসনের লাড্ডুও বজরংবলীর অত্যন্ত প্রিয়। এর ফলে বজরংবলীর কাছ থেকে কাঙ্খিত আশীর্বাদ লাভ করবেন। এমনকি কোষ্ঠিতে উপস্থিত সমস্ত দোষও সমাপ্ত হবে।
পান
পানের প্রসাদেও সন্তুষ্ট বজরংবলী। এর ফলে তিনি নিজের ভক্তদের সমস্ত মনোস্কামনা পূর্ণ করেন। তাই হনুমান জয়ন্তীর দিনে বজরংবলীর পুজোর পান এক খিলি পান অবশ্যই নিবেদন করবেন।
ছোলা ও গুড়
গুড় এবং ছোলাও বজরংবলীর অত্যন্ত প্রিয়। প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী শুধু মাত্র গুড় ও ছোলা অর্পণ করেও বজরংবলীকে প্রসন্ন করা যায়। হনুমান জয়ন্তীর দিনে ছোলা ও গুড় অর্পণ করে তাঁর কাছে নিজের মনস্কামনা পূরণের প্রার্থনা করুন।
অমৃতি
অমৃতিও বজরংবলীর অত্যধিক প্রিয়। অমৃতির ভোগে প্রসন্ন হয়ে বজরংবলী নিজের ভক্তের জীবন থেকে সমস্ত ভয় দূর করেন।