কথায় বলে, কর্মফলই মানুষের জীবনের শেষ কথা! আর কে কেমন কর্ম করছেন, তা লেখা থাকে হাতের তালুতে। এদিকে জ্যোতিষ শাস্ত্রমতেও বলা হচ্ছে, হাতের তালুতে থাকা একাধিক চিহ্ন দেখে বোঝা যায় যে কোন ব্যক্তি কেমন প্রকৃতির। সেই রকমই কিছু মানুষ রয়েছেন, যাঁরা নিজেরাই নিজেদের ভুলের জন্য দায়ী। দেখে নেওয়া যাক, কীভাবে এই ধরনের ব্যক্তিত্বদের চিনে নেওয়া যায়?
- যদি বুড়ো আঙুল তুলনামূলক লম্বা হয় ও জীবন রেখা গোল হয়, হাতের শুক্র পর্বত অল্প উঁচু হয় ও ভাগ্যরেখা বরাবর দুই বা তিনটি ছোট রেখা থাকে, তাহলে সেই ব্যক্তি নিজের কর্মে সমস্যায় পড়তে পারেন।
-যদি বুড়ো আঙুল তুলনামূলক খুবই মোটা ও ছোট হয়, আর শুক্র পর্বত উঠে থাকে, আর তারই সঙ্গে মস্তিষ্ক ও জীবনরেখা দূরে গিয়ে আলাদা হয়ে যাচ্ছে, তাহলে বুঝতে হবে এমন মানুষের জীবনসংগ্রাম শুরু হয়েছে। পরিবার থেকেও এঁরা কষ্ট পান ।
-হৃদয় রেখা ভেঙে গিয়েছে এমন আর ভাগ্য রেখা সামান্য মোটা রয়েছে, এমন যদি হয়, তাহলে সেই ব্যক্তি জীবনে বেশ কষ্ট পেয়ে থাকেন। নিজের কর্মফলে এঁরা সাজা পান!
-যাঁদের ভাগ্যরেখা মোটা,তাঁদের চারিত্রিক দোষও থাকে। এমন মানুষরা ভুল রাস্তায় চলে যান।
-মোটা ভাগ্যরেখার উপর যদি দ্বীপ জাতীয় কিছু রেখা থাকে, তাহলে দাম্পত্য জীবনে বহু সমস্যা দেখা দিতে পারে।
-যদি ভাগ্যরেখা মস্তিষ্ক রেখা পর্যন্ত যায় আর বুড়ো আঙুলের কাছে গিয়ে 'L' আকার নিয়ে না খুলে যায়, তাহলে বুঝে নিতে হবে যে সেই ব্যক্তি বারবার প্রচুর ভুল করেও শিক্ষা নেন না।
-যদি ভাগ্যরেখা জীবনরেখার সঙ্গে না মিলে যায়, এবং নিজের মতো চলে তাহলে বুঝে নিতে হবে যে সেই ব্যক্তি বৈবাহিক সুখ নাও পেতে পারেন।