মূলাঙ্ক ১- ১, ১০, ১৯ ও ২৮ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ১। প্রচেষ্টার ফলে অতীতের আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হতে পারে। পুরনো আর্থিক সমস্যার সমাধান হবে। সপ্তাহের শেষে কফের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মূলাঙ্ক ২- ২, ১১, ২০ ও ২৯ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ২। উৎসাহের সঙ্গে কাজ করুন এবং তা পূর্ণ করার চেষ্টা করুন। বড় কাজও পূর্ণ করতে পারবেন। সপ্তাহের শেষে অপ্রত্যাশিত লাভের সম্ভাবনা রয়েছে।
মূলাঙ্ক ৩- ৩, ১২, ২১ ও ৩০ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ৩। গত কয়েকদিনের জীবনের ওঠা-নামা বন্ধ হবে। প্রশংসা লাভের ফলে মন প্রসন্ন হবে। সপ্তাহের মধ্য ভাগে সন্তানের তরফে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।
মূলাঙ্ক ৪- ৪, ১৩, ২২ ও ৩১ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ৪। কঠিন সময়। তবে তা সত্ত্বেও বুদ্ধি ও ক্ষমতার জোরে সমস্যার সমাধান করতে পারবে। আত্মবিশ্বাসে অপ্রত্যাশিত বৃদ্ধি হবে। সপ্তাহের শেষে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মূলাঙ্ক ৫- ৫, ১৪ ও ২৩ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ৫। বন্ধুদের সঙ্গে অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে থাকলে, তা আপনার আবেগে আঘাতের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। দাম্পত্য জীবনে তিক্ততা কার্যক্ষমতাকে প্রভাবিত করতে পারবে। আয়ের জন্য সপ্তাহ ভালো। প্রেম সসম্পর্ক মজবুত হবে।
মূলাঙ্ক ৬- ৬, ১৫ ও ২৪ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ৬। সামাজিক সমস্যার কারণে মন বিচলিত থাকবে। চিন্তামুক্ত হয়ে নিজের কাজ পূর্ণ করে যান। ব্যবসায়ীদের জন্য লাভের সপ্তাহ। চাকরিজীবীদের পদোন্নতি হতে পারে।
মূলাঙ্ক ৭- ৭, ১৬ ও ২৫ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ৭। ভেবেচিন্তে ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নিলে লাভ হতে পারে। বোধবুদ্ধি ও তর্ক শক্তির ওপর ভিত্তি করে ভেস্তে যাওয়া কাজও পুরো করবেন। আয়ের দিক দিয়েও সপ্তাহ ভালো। প্রেম সম্পর্ক মজবুত হবে। সপ্তাহের শেষে মনোমালিন্য হতে পারে।
মূলাঙ্ক ৮- ৮, ১৭ ও ২৬ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ৮। প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে। কর্মক্ষেত্রে এই যোগাযোগের লাভ তুলতে পারবেন। এ সপ্তাহের দূরের যাত্রার যোগ সৃষ্টি হচ্ছে। ব্যবসায়িক যাত্রা লাভজনক প্রমাণিত হবে। সাহিত্য, সঙ্গীত ও শিল্পকলার সঙ্গে জড়িতদের জন্য সপ্তাহ উন্নতি ও সমৃদ্ধি নিয়ে আসবে।
মূলাঙ্ক ৯- ৯, ১৮ ও ২৭ তারিখে জন্মগ্রহণ করে থাকলে, আপনার মূলাঙ্ক ৯। আবেগপ্রবণ হয়ে কোনও কাজ করবেন না। কোনও নতুন কাজ শুরু করবেন না। শিরা ও নাড়ী সমস্যা শরীরের পাশাপাশি মানসিক চিন্তারও কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।