কন্যাশ্রীর পর ফের বাংলার মাথায় সেরা শিরোপা। সাংস্কৃতিক পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে বিশ্বের মধ্যে প্রথম স্থান পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গে। আগামী বছর ২৩ মার্চ বার্লিনে সেই পুরস্কার রাজ্যে হাতে তুলে দেওয়া হবে। সোমবার সেই পুরস্কার আনতে মুখ্যমন্ত্রী নিজে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করলেন।
নেতাজি ইন্ডোরে ১১ হাজার যুবক-যুবতীর হাতে চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেন মুখ্যমন্ত্রী। সেই মঞ্চেই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলার এই স্বীকৃতি প্রাপ্তির কথা। তিনি বলেন, ‘‘যখন আমাদের সরকার ক্ষমতায় এসেছিল, তখন স্বপ্ন দেখেছিলাম বাংলা বিশ্বসেরা হবে। বাংলার ছেলেমেয়েরা বিশ্ব জয় করবে। এটা আমার জীবনে স্বপ্ন ছিল। আমরা কন্যাশ্রীর জন্য বিশ্বের দরবারে স্বীকৃতি পেয়েছি। আমাদের দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়েছে। তিন দিন আগে আবার একটা স্বীকৃতি পেয়েছি আমরা। বাংলা সাংস্কৃতিক পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে বিশ্বে প্রথম হয়েছে।’’
রাষ্ট্রসঙ্ঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার অনুমোদিত সংস্থা,প্যাসিফিক এরিয়া ট্রাভেল রাইটার্স অ্যাসোসিয়েশন এই পুরস্কারটি দিয়ে থাকে। আগামী বছরের মার্চে বার্লিনে তাদের সামিটে এই পুরস্কারটি দেওয়া হবে।
বার্লিন যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘ আগামী বছর ২৩ মার্চ বার্লিনে পুরস্কার দেওয়া হবে। সুযোগ পেলে নিতে যাব। গর্ব করার মতো ব্যাপার থাকলে আমি অবশ্যই যাই।’’
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে সেরা সামাজিক প্রকল্পের শিরোপা পেয়েছিল ‘কন্যাশ্রী’। নেদারল্যান্ডের দ্য হেগ শহরে মুখ্যমন্ত্রীর হাতে সেই পুরস্কার তুলে দেওয়া হয়।