করোনার প্রকোপ রুখতে ফের রাজ্যের একাধিক জেলায় ঘোষণা করা হল মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন। সেই তালিকায় সোনারপুরের মতো শহরাঞ্চল ছাড়াও রয়েছে গোসাবা, ক্যানিংয়ের মতো প্রত্যন্ত অঞ্চল। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, করোনার তৃতীয় ঢেউ রুখতেই এই তৎপরতা।
মঙ্গলবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার ৫৬টি এলাকাকে মাইক্রো কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রাজপুর – সোনারপুর পুরসভার ১০টি ওয়ার্ড। এছাড়া গোসাবা, কাশীপুর, লেদার কমপ্লেক্স ও ক্যানিংয়ের একাধিক এলাকাকে কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে।
জানা গিয়েছে, সোনারপুরে এই মুহূর্তে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৫০। বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে একাধিক ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হয়ে পড়েছেন। সেই ওয়ার্ডগুলিকেই কনটেনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। গোসাবায় জেটিতে চলছে নজরদারি। সেখানে জলপ্রথে প্রবেশ বা যাত্রা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
সমস্ত কনটেনমেন্ট জোনগুলির ওপর দিয়ে যাওয়া আসা নিষিদ্ধ হয়েছে। কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে বেরোতে পারবেন না বাসিন্দারা। সঙ্গে বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রত্যেকের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিচ্ছেন আশা কর্মীরা। বিলি করছেন মাস্ক ও স্যানিটাইজার।