পশ্চিমবঙ্গের আরও এক গ্রিনজোন জেলায় ঢুকে পড়ল করোনা। প্রথম করোনা আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গেল উত্তর দিনাজপুর জেলায়। জেলার ৩ জনের দেহে সংক্রমণ ধরা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। এদের মধ্যে ২ জন রায়গঞ্জ থানা ও ১ জন হেমতাবাদ থানা এলাকার বাসিন্দা। এদের মধ্যে ২ জন কলকাতার তপসিয়া থেকে রায়গঞ্জে ফিরেছিলেন। আর ১ জন ফিরেছিলেন ভিনরাজ্য থেকে।
২ দিন আগেই উত্তর দিনাজপুর লাগোয়া বিহারের কিশানগঞ্জে করোনা রোগীর খোঁজ মেলে। তখন থেকেই প্রমাদ গুনছিলেন জেলার প্রশাসনিক আধিকারিকরা। ২ দিন কাটতে না-কাটতে সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। উত্তর দিনাজপুরে খোঁজ মিলল করোনা রোগীর।
জানা গিয়েছে, কলকাতার তপসিয়া থেকে ২ জন শ্রমিক সাইকেল চালিয়ে রায়গঞ্জ ফেরেন। এর পর তাঁদের জ্বর ও শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দেয়। গত ৫ এপ্রিল রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ফিভার ক্লিনিকে ভর্তি হন তাঁরা। শনিবার উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে লালারস পরীক্ষার রিপোর্ট এলে জানা যায় করোনায় আক্রান্ত তাঁরা।
আক্রান্ত অন্য এক ব্যক্তি প্রায় ১৫ দিন আগে ভিনরাজ্য থেকে ফিরেছিলেন। তাঁরও করোনার সংক্রমণ দেখা দেয়। তাদের রায়গঞ্জেরই একটি করোনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনার কথা স্বীকার না করলেও নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। শনিবার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেন পুলিশ সুপার ও মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।
পশ্চিমবঙ্গের আরও এক গ্রিনজোন জেলায় ঢুকে পড়ল করোনা। প্রথম করোনা আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গেল উত্তর দিনাজপুর জেলায়। জেলার ৩ জনের দেহে সংক্রমণ ধরা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। এদের মধ্যে ২ জন রায়গঞ্জ থানা ও ১ জন হেমতাবাদ থানা এলাকার বাসিন্দা। এদের মধ্যে ২ জন কলকাতার তপসিয়া থেকে রায়গঞ্জে ফিরেছিলেন। আর ১ জন ফিরেছিলেন ভিনরাজ্য থেকে।
২ দিন আগেই উত্তর দিনাজপুর লাগোয়া বিহারের কিশানগঞ্জে করোনা রোগীর খোঁজ মেলে। তখন থেকেই প্রমাদ গুনছিলেন জেলার প্রশাসনিক আধিকারিকরা। ২ দিন কাটতে না-কাটতে সেই আশঙ্কাই সত্যি হল। উত্তর দিনাজপুরে খোঁজ মিলল করোনা রোগীর।
জানা গিয়েছে, কলকাতার তপসিয়া থেকে ২ জন শ্রমিক সাইকেল চালিয়ে রায়গঞ্জ ফেরেন। এর পর তাঁদের জ্বর ও শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দেখা দেয়। গত ৫ এপ্রিল রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ফিভার ক্লিনিকে ভর্তি হন তাঁরা। শনিবার উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল থেকে লালারস পরীক্ষার রিপোর্ট এলে জানা যায় করোনায় আক্রান্ত তাঁরা।
আক্রান্ত অন্য এক ব্যক্তি প্রায় ১৫ দিন আগে ভিনরাজ্য থেকে ফিরেছিলেন। তাঁরও করোনার সংক্রমণ দেখা দেয়। তাদের রায়গঞ্জেরই একটি করোনা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনার কথা স্বীকার না করলেও নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। শনিবার পরিস্থিতি পর্যালোচনা করতে জেলাশাসকের সঙ্গে বৈঠক করেন পুলিশ সুপার ও মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।