বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > ডাম্পারের ধাক্কায় মৃত্যু দম্পতি তমলুকে, দুর্ঘটনায় জামাইষষ্ঠী অধরাই থাকল

ডাম্পারের ধাক্কায় মৃত্যু দম্পতি তমলুকে, দুর্ঘটনায় জামাইষষ্ঠী অধরাই থাকল

ডাম্পারের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন দম্পতি।

জানা গিয়েছে, স্ত্রীকে নিয়ে গজেন শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন জামাইষষ্ঠীর অনুষ্ঠানে। কিন্তু পথে দুর্ঘটনা হওয়ায় সেখানে যাওয়া হল না। প্রাণ গেল তাঁদের। পুলিশ ঘাতক গাড়িটির খোঁজ শুরু করেছে। মৃতদেহ দু’টি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। কী করে এই দুর্ঘটনা ঘটল?‌ তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ডাম্পারকে কেন ধরা গেল না?‌ 

জামাইষষ্ঠীতে যাবেন বলে বেরিয়েছিলেন দম্পতি। কিন্তু শ্বশুরবাড়ি পৌঁছনো গেল না। কারণ পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল দম্পতির। শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার উদ্দেশ্যে বেরিয়ে ডাম্পারের ধাক্কায় প্রাণ হারালেন ওই দম্পতি। ঘটনাস্থল পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুক থানার উদয়চক এলাকায়। এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে এলাকায়।

কী তথ্য পেয়েছে পুলিশ?‌ পুলিশ সূত্রে খবর, ডাম্পারের ধাক্কায় ছিটকে পড়েন দম্পতি। তাঁদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। হলদিয়া–মেচেদা ১১৬ নম্বর জাতীয় সড়কে এই পথ দুর্ঘটনা ঘটেছে। মৃতরা হলেন গজেন মাইতি (৪৬) এবং ঝর্ণা মাইতি (৩৬)। তাঁরা তমলুকের গোবিন্দপুরের সোয়াদিঘি এলাকার বাসিন্দা। ঘাতক লরিটি পলাতক।

ঠিক কী ঘটেছে তমলুকে?‌ স্থানীয় সূত্রে খবর, আজ, রবিবার জামাইষষ্ঠী। তাই সাইকেলে করে হলদিয়াগামী রাস্তা দিয়ে যাচ্ছিলেন গজেন–ঝর্ণা মাইতি। হঠাৎ পিছন থেকে একটি মালবোঝাই ডাম্পার দ্রুতগতিতে তাঁদের ধাক্কা মারে। রক্তাক্ত অবস্থায় ছিটকে পড়েন গজেন–ঝর্ণা। ডাম্পারটি চম্পট দেয়। এই দেখে স্থানীয় বাসিন্দারা স্থানীয় টোল প্লাজায় খবর দেন। অ্যাম্বুল্যান্স এনে ওই দম্পতিকে তমলুক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা তাঁদের মৃত বলে ঘোষণা করেন।

জানা গিয়েছে, স্ত্রীকে নিয়ে গজেন শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছিলেন জামাইষষ্ঠীর অনুষ্ঠানে। কিন্তু পথে দুর্ঘটনা হওয়ায় সেখানে যাওয়া হল না। প্রাণ গেল তাঁদের। পুলিশ ঘাতক গাড়িটির খোঁজ শুরু করেছে। মৃতদেহ দু’টি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। কী করে এই দুর্ঘটনা ঘটল?‌ তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ডাম্পারকে কেন ধরা গেল না?‌ তা নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন এলাকাবাসী।

বন্ধ করুন