মর্মান্তিক হলেও সত্যি। বর্ধমানের কাছে মৃতদেহ রাস্তায় নামিয়ে সর্বস্ব নিয়ে চম্পট দিল এক অ্যাম্বুলেন্স চালক। অসহায় অবস্থায় মৃতদেহ আগলে চার ঘণ্টা রাস্তায় ছিলেন দীপালি দেবী। এরপর পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে অন্য একটি অ্যাম্বুলেন্সে দেহ নিয়ে যায়।
নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে দীপালি দেবী বলেন, ‘গোরখপুর থেকে যাঁর দেহ নিয়ে ফিরছিলেন, তাঁর নাম প্রকাশ সরকার। সম্পর্কে প্রকাশ তাঁর খুড়তুতো ভাই। প্রকাশের বাড়ি নদিয়ার ভীমপুরে হলে কর্মসূত্রে তিনি থাকতেন গোরখপুরে। সেখানেই এক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়।’ একইসঙ্গে তিনি জানান, তিনি বিহারে থাকেন। দাদা মারা যাওয়ার খবর পেয়ে গোরখপুরে পৌঁছাই। ২৭,০০০ টাকা দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করি। দাদাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিলাম। বর্ধমানে এসে ওই অ্যাম্বুলেন্স চালক আমায় মারধর করে। তারপর টাকাপয়সা, কাগজপত্র-সহ ছিনিয়ে নেয়। এরপর মৃতদেহ অ্যাম্বুলেন্স থেকে নামিয়ে পালিয়ে যায়।
নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে দীপালি দেবী বলেন, ‘গোরখপুর থেকে যাঁর দেহ নিয়ে ফিরছিলেন, তাঁর নাম প্রকাশ সরকার। সম্পর্কে প্রকাশ তাঁর খুড়তুতো ভাই। প্রকাশের বাড়ি নদিয়ার ভীমপুরে হলে কর্মসূত্রে তিনি থাকতেন গোরখপুরে। সেখানেই এক দুর্ঘটনায় তাঁর মৃত্যু হয়।’ একইসঙ্গে তিনি জানান, তিনি বিহারে থাকেন। দাদা মারা যাওয়ার খবর পেয়ে গোরখপুরে পৌঁছাই। ২৭,০০০ টাকা দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করি। দাদাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে যাচ্ছিলাম। বর্ধমানে এসে ওই অ্যাম্বুলেন্স চালক আমায় মারধর করে। তারপর টাকাপয়সা, কাগজপত্র-সহ ছিনিয়ে নেয়। এরপর মৃতদেহ অ্যাম্বুলেন্স থেকে নামিয়ে পালিয়ে যায়।|#+|
শনিবার সকালে রাস্তার ধারে বসে থাকলেও কেউ সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসেনি। স্থানীয় এক যুবক জিয়াউর রহমান জানান, অ্যাম্বুলেন্স থেকে মৃতদেহ নামিয়ে চালক পালিয়ে যায়। পরে থানায় খবর দেওয়া হলে পুলিশ এসে মৃতদেহ অ্যাম্বুলেন্সে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করে।