আলিপুরদুয়ারের কুমারগ্রামে এক আদিবাসী বধূকে মারধর ও নগ্ন করে ঘোরানোর অভিযোগকে কেন্দ্র করে একেবারে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল বিভিন্ন মহলে। গোটা বিষয়টি জাতীয় মহিলা কমিশনের নজরে আসে। বুধবার দুপুরে আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপারকে কমিশনের সামনে ভার্চুয়াল মাধ্যমে হাজিরার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। তবে গোটা ঘটনায় তদন্তে নামে জেলা পুলিশ। এবার মামলা রুজু হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই এফআইআরে অভিযুক্ত ১২জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশ সুপার ভোলানাথ পাণ্ডে বলেন, তদন্তে নেমে অভিযুক্ত ১২জনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, আলিপুরদুয়ারের কুমারগ্রাম ব্লকের খোয়ারডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম চেংমারি গ্রামে এই অভিযোগ ওঠে। গোটা ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা যাচ্ছে একজন মহিলাকে চুল কেটে মারধর করা হচ্ছে। পাশাপাশি তাঁকে বিবস্ত্র করে এলাকায় ঘোরানো হয় বলেও অভিযোগ। এরপরই এনিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে বিভিন্ন মহলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস কয়েক ওই বধূ বাড়িতে ছিলেন না। এরপর গত বৃহস্পতিবার তিনি ফিরে আসেন। তাঁর স্বামী তাঁকে ঘরে তুলে নেন। এরপরেও স্থানীয় কয়েকজন এনিয়ে জলঘোলা করা শুরু করেন। এরপরই তাঁকে ঘর থেকে টেনে বের করে বিবস্ত্র অবস্থায় এলাকায় ঘোরানো হয়। এমনকী সেই ঘটনার ভিডিও করে সোশ্য়াল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়। তবে এই ভিডিওর সূত্র ধরেও তদন্তে নামে পুলিশ। এই ঘটনায় তার স্বামীর ইন্ধন ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করার জন্য পুলিশ চারটি বিশেষ টিম তৈরি করে। জেলার বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ অবশেষে ১২জনকে গ্রেফতার করে।
আলিপুরদুয়ারের কুমারগ্রামে এক আদিবাসী বধূকে মারধর ও নগ্ন করে ঘোরানোর অভিযোগকে কেন্দ্র করে একেবারে শোরগোল পড়ে গিয়েছিল বিভিন্ন মহলে। গোটা বিষয়টি জাতীয় মহিলা কমিশনের নজরে আসে। বুধবার দুপুরে আলিপুরদুয়ারের পুলিশ সুপারকে কমিশনের সামনে ভার্চুয়াল মাধ্যমে হাজিরার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। তবে গোটা ঘটনায় তদন্তে নামে জেলা পুলিশ। এবার মামলা রুজু হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই এফআইআরে অভিযুক্ত ১২জনকে গ্রেফতার করল পুলিশ। আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশ সুপার ভোলানাথ পাণ্ডে বলেন, তদন্তে নেমে অভিযুক্ত ১২জনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, আলিপুরদুয়ারের কুমারগ্রাম ব্লকের খোয়ারডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েতের পশ্চিম চেংমারি গ্রামে এই অভিযোগ ওঠে। গোটা ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা যাচ্ছে একজন মহিলাকে চুল কেটে মারধর করা হচ্ছে। পাশাপাশি তাঁকে বিবস্ত্র করে এলাকায় ঘোরানো হয় বলেও অভিযোগ। এরপরই এনিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে বিভিন্ন মহলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মাস কয়েক ওই বধূ বাড়িতে ছিলেন না। এরপর গত বৃহস্পতিবার তিনি ফিরে আসেন। তাঁর স্বামী তাঁকে ঘরে তুলে নেন। এরপরেও স্থানীয় কয়েকজন এনিয়ে জলঘোলা করা শুরু করেন। এরপরই তাঁকে ঘর থেকে টেনে বের করে বিবস্ত্র অবস্থায় এলাকায় ঘোরানো হয়। এমনকী সেই ঘটনার ভিডিও করে সোশ্য়াল মিডিয়ায় ভাইরাল করা হয়। তবে এই ভিডিওর সূত্র ধরেও তদন্তে নামে পুলিশ। এই ঘটনায় তার স্বামীর ইন্ধন ছিল কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। অভিযুক্তদের গ্রেফতার করার জন্য পুলিশ চারটি বিশেষ টিম তৈরি করে। জেলার বিভিন্ন এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ অবশেষে ১২জনকে গ্রেফতার করে।
|#+|