বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > মাদককাণ্ডে গ্রেফতার জলপাইগুড়ির যুব তৃণমূল নেতা, সম্পর্ক নেই, বলছে শাসক শিবির

মাদককাণ্ডে গ্রেফতার জলপাইগুড়ির যুব তৃণমূল নেতা, সম্পর্ক নেই, বলছে শাসক শিবির

জলপাইগুড়িতে মাদককাণ্ডে ধৃত যুব তৃণমূল নেতা (সংগৃহীত )

শাসকদলের নেতা হওয়ার সুবাদেই কি মাদক ব্যবসার সহজেই চালাতে পারতেন কৌস্তভ?

প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা ও মাদক সহ গ্রেফতার জলপাইগুড়ি জেলা যুব তৃণমূল নেতা কৌস্তভ তলাপাত্র সহ চারজন। পুলিশ সূত্রে খবর গত ২১শে অক্টোবর তাদের আটক করা হয়েছিল। এদিকে পুলিশ সূত্রে খবর, জলপাইগুড়ি- শিলিগুড়ি এলাকায় একটি মাদক চক্র সক্রিয় হয়েছে বলে গোপন সূত্রে খবর পাওয়া যায়। কিন্তু কারা এই চক্রের নেপথ্যে রয়েছে সেটা আঁচ করা যাচ্ছিল না। তবে পুলিশ খোঁজখবর বাড়াতে থাকে। এরপর বৃহস্পতিবার শিলিগুড়ি থেকে ওই যুব তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃতদের নাম সৌরভ রায়, রাজু মহম্মদ ও মিস্টার আলি। ধৃত অপর তিনজনের মধ্যে একজন মালদার বাসিন্দা বাকিরা জলপাইগুড়ির বাসিন্দা। এখানেই উঠছে একাধিক প্রশ্ন। শাসকদলের নেতা হওয়ার সুবাদেই কি মাদক ব্যবসার সহজেই চালাতে পারতেন কৌস্তভ? এই মাদক কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল? এই মাদক কোথা থেকে আনা হচ্ছিল? শাসকদলের আরও কেউ কি এই ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে? 

তবে বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, গরু পাচার, মাদক পাচারের আঁতুরঘর তৃণমূল। নার্কোটিক্স কন্ট্রোল ব্য়ুরোতে অভিযোগ জানাব। এদিকে শিলিগুড়িতে মাদক কাণ্ডে ওই যুব নেতার গ্রেফতারির ঘটনাকে ঘিরে দলও যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়েছে। এদিকে ওই যুবক যুব তৃণমূলের জেলা সভাপতির ঘনিষ্ঠ বলেও অভিযোগ উঠেছে। তবে তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, গত তিন বছর ধরে ওই যুবকের সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই।

এদিকে এর আগে গত অগস্ট মাসে প্রায় ১৯ কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার হয়েছিল ডিব্রুগড়- রাজধানী এক্সপ্রেস থেকে। রাজ্যপুলিশের এসটিএফ ও শিলিগুড়ি রেলপুলিশের তদন্তকারী দল নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে অভিযান চালিয়েছিল। সেখানেই ওই দূরপাল্লার ট্রেনের কোচ থেকে পুলিশ বাজেয়াপ্ত করে হেরোইন। 

 

প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা মাদক সহ গ্রেফতার জলপাইগুড়ি জেলা যুব তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক কৌস্তভ তলাপাত্র সহ চারজন। পুলিশ সূত্রে খবর গত ২১শে অক্টোবর তাদের আটক করা হয়েছিল। এদিকে পুলিশ সূত্রে খবর, জলপাইগুড়ি- শিলিগুড়ি এলাকায় একটি মাদক চক্র সক্রিয় হয়েছে বলে গোপন সূত্রে খবর। কিন্তু কারা এই চক্রের নেপথ্যে রয়েছে সেটা আঁচ করা যাচ্ছিল না। তবে পুলিশ খোঁজখবর বাড়াতে থাকে। এরপর বৃহস্পতিবার শিলিগুড়ি থেকে ওই তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতার করে পুলিশ। ধৃত অপর তিনজনের মধ্যে একজন মালদার বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে খবর ধৃতদের কাছ থেকে প্রায়৬০ লক্ষ টাকা ব্রাউন সুগার পাওয়া গিয়েছে। এখানেই উঠছে একাধিক প্রশ্ন। শাসকদলের নেতা হওয়ার সুবাদেই কি মাদক ব্যবসার সহজেই চালাত পারতেন কৌস্তভ? এই মাদক কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল? এই মাদক কোথা থেকে আনা হচ্ছিল? শাসকদলের আরও কেউ কি এই ঘটনার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে? 

তবে বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, গরু পাচার, মাদক পাচারের আঁতুরঘর তৃণমূল। নার্কোটিক্স কন্ট্রোল ব্য়ুরোতে অভিযোগ জানাব। এদিকে শিলিগুড়িতে মাদক কাণ্ডে ওই যুব নেতার গ্রেফতারির ঘটনাকে ঘিরে দলও যথেষ্ট অস্বস্তিতে পড়েছে। এদিকে ওই যুবক যুব তৃণমূলের জেলা সভাপতির ঘনিষ্ঠ বলেও অভিযোগ উঠেছে। তবে তৃণমূল নেতৃত্বের দাবি, গত তিন বছর ধরে ওই যুবকের সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই।

এদিকে এর আগে গত অগস্ট মাসে প্রায় ১৯ কোটি টাকার হেরোইন উদ্ধার হয়েছিল ডিব্রুগড়- রাজধানী এক্সপ্রেস থেকে। রাজ্যপুলিশের এসটিএফ ও শিলিগুড়ি রেলপুলিশের তদন্তকারী দল নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে অভিযান চালিয়েছিল। সেখানেই ওই দূরপাল্লার ট্রেনের কোচ থেকে বাজেয়াপ্ত করে হেরোইন। 

|#+|

 

বন্ধ করুন