কেন পুরনিগমের মতো স্বশাসিত সংস্থায় থাকবে বিশ্ব বাংলার লোগো? কেন স্বশাসিত সংস্থাকে সরকারি অফিস বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে? এবার এই নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র অশোক ভট্টাচার্য। যেভাবে পুরনিগমকে 'রাজনৈতিক দলের অফিসে' পরিণত করা হয়েছে, তারও প্রতিবাদ করেন তিনি। তাঁর মতে, পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র পারিষদদের নিয়েও তো প্রশাসকমণ্ডলী গঠন করা যেত।
রাজ্যে বিধানসভা ভোটের পর শিলিগুড়ি পুরনিগমে নতুন প্রশাসকমণ্ডলী নিয়োগ করা হয়েছে। সেখানে পুর প্রশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেবকে। নতুন প্রশাসক মণ্ডলী তৈরি হওয়ার পরই বিশ্ব বাংলার লোগো পুরনিগমে লাগানো হয়েছে। পুরনিগমের রংও বদলে হয়েছে নীল–সাদা। এভাবে পুরনিগমের অফিসে বিশ্ব বাংলার লোগো লাগানো নিয়ে এবার আপত্তি তুললেন প্রাক্তন মেয়র অশোক ভট্টাচার্য। তিনি জানান, ‘পুরনিগম একটি স্বশাসিত সংস্থা। অথচ সেখানে ‘ব’ লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। শাসক দলের রাজনৈতিক অফিসে সেটিকে পরিণত করা হয়েছে।’ উল্লেখ্য, শিলিগুড়ি পুরনিগমে নতুন যে প্রশাসকমণ্ডলী তৈরি হয়েছে, তাতে সদস্য হিসাবে রয়েছেন জোলা তৃণমূল সভাপতি রঞ্জন সরকার ও আইএনটিটিইউসির নেতা অলোক চক্রবর্তীও।
কেন পুরনিগমের মতো স্বশাসিত সংস্থায় থাকবে বিশ্ব বাংলার লোগো? কেন স্বশাসিত সংস্থাকে সরকারি অফিস বানিয়ে দেওয়া হচ্ছে? এবার এই নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র অশোক ভট্টাচার্য। যেভাবে পুরনিগমকে 'রাজনৈতিক দলের অফিসে' পরিণত করা হয়েছে, তারও প্রতিবাদ করেন তিনি। তাঁর মতে, পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র পারিষদদের নিয়েও তো প্রশাসকমণ্ডলী গঠন করা যেত।
রাজ্যে বিধানসভা ভোটের পর শিলিগুড়ি পুরনিগমে নতুন প্রশাসকমণ্ডলী নিয়োগ করা হয়েছে। সেখানে পুর প্রশাসকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন পর্যটন মন্ত্রী গৌতম দেবকে। নতুন প্রশাসক মণ্ডলী তৈরি হওয়ার পরই বিশ্ব বাংলার লোগো পুরনিগমে লাগানো হয়েছে। পুরনিগমের রংও বদলে হয়েছে নীল–সাদা। এভাবে পুরনিগমের অফিসে বিশ্ব বাংলার লোগো লাগানো নিয়ে এবার আপত্তি তুললেন প্রাক্তন মেয়র অশোক ভট্টাচার্য। তিনি জানান, ‘পুরনিগম একটি স্বশাসিত সংস্থা। অথচ সেখানে ‘ব’ লাগিয়ে দেওয়া হয়েছে। শাসক দলের রাজনৈতিক অফিসে সেটিকে পরিণত করা হয়েছে।’ উল্লেখ্য, শিলিগুড়ি পুরনিগমে নতুন যে প্রশাসকমণ্ডলী তৈরি হয়েছে, তাতে সদস্য হিসাবে রয়েছেন জোলা তৃণমূল সভাপতি রঞ্জন সরকার ও আইএনটিটিইউসির নেতা অলোক চক্রবর্তীও।|#+|
একইসঙ্গে শিলিগুড়ির প্রাক্তন মেয়র অভিযোগের সুরেই জানান, ‘রাজ্যের সমস্ত জায়গায় পুরসভায় যারা ক্ষমতায় ছিলেন, তাঁরাই প্রশাসকমণ্ডলীতে রাখা হয়েছে। অথচ শিলিগুড়িতে সেই নিয়ম মানা হয়নি। আমি শিলিগুড়িতে হেরেছি। তাই প্রশাসক হওয়ার কোনও ইচ্ছে ছিল না। কিন্তু শিলিগুড়িতে যারা মেয়র পারিষদ ছিলেন, তাঁদের নিয়ে তো প্রশাসকমণ্ডলী গঠন করা যেত।’ গত দুমাসে বাম শিবিরে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার ঘটনাও ঘটেছে শিলিগুড়িতে। এই প্রসঙ্গে শিলিগুড়ির প্রাক্তন মেয়র জানান, ভয় ও প্রলোভন দেখিয়ে দলবদল করানো হচ্ছে। যদিও অশোক ভট্টাচার্যের নেতৃত্বাধীন বিগত পুরবোর্ড নিয়ে সরব হয়েছেন প্রশাসকমণ্ডলীর সদস্য রঞ্জন সরকার। তিনি জানান, গত ৫ বছর ধরে শিলিগুড়ি পুরনিগম শহরের উন্নয়নের জন্য কিছুই করেনি। শুধু রাজনীতি আর ভিত্তিহীন অভিযোগ করে বেড়িয়েছে।