এবার বিজেপি নেতাকে মারধর, দলীয় কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ উঠল। আর এই অভিযোগকে ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতি তৈরি হল। শনিবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বলে খবর।
বিজেপি’র বাঁকুড়া জেলার সাধারণ সম্পাদক শ্যামল সরকারের অভিযোগ, রাতে তিনি যখন বাড়ি ফিরছিলেন তখন তৃণমূল যুব নেতা সুব্রত দে’র নেতৃত্বে কিছু তৃণমূল কর্মী তার ওপর চড়াও হয়। ভাঙচুর চালানো হয় দলীয় কার্যালয়েও। অভিযোগ, একদল লোক লাঠি নিয়ে বিজেপি’র ওই দলীয় কার্যালয়ে হামলা চালায়।
প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে, তখন তিনি ঘটনাটি থানায় জানালেন না কেন? একটি ফোনও তিনি করলেন না কেন?
বিজেপির দাবি, আক্রমণে বাধা দিতে গিয়ে আক্রান্ত হন বিজেপি নেতা শ্যামল সরকার। ওই বিজেপি নেতাকে উদ্ধার করে খাতড়া মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পরে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। হামলাকারীরা লাঠি ও মোটা লোহার রড দিয়ে তাঁকে বেধড়ক মারধর করে চম্পট দেয়।
বিজেপি’র এই অভিযোগ উড়িয়েছে তৃণমূল। এলাকায় উত্তেজনা থাকায় মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। গোটা এলাকায় চাপা উত্তেজনা তৈরি হয়েছে।