দক্ষিণ ২৪ পরগনার বাসন্তী থানা এলাকার একটা গ্রামে এক নাবালিকার বিবস্ত্র দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে এলাকায় শোরগোল পড়ে গিয়েছে। যেদিন আরজি কর মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়ের সাজা ঘোষণা করা হল সেদিনই উদ্ধার হল নাবালিকার দেহ। ১২দিন ধরে নিখোঁজ ছিল সে। তারই দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তাকে ধর্ষণ ও খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ।
সূত্রের খবর, গত ৯ জানুয়ারি থেকে নিখোঁজ ছিল ওই নাবালিকা। এরপর ১২ জানুয়ারি পরিবার মিসিং ডায়েরি করে।এরপর সোমবার উদ্ধার করা হল ওই নাবালিকার দেহ।
এদিকে ওই নাবালিকার দেহ উদ্ধারকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যপক শোরগোল পড়ে যায়। পুলিশ এসে গোটা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে।
অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত ওই নাবালিকা। নিখোঁজ হওয়ার পরে তার পরিবার পুলিশের কাছে মিসিং ডায়েরিও করেছিল। বাড়ির লোকজনও ওই নাবালিকার খোঁজ করছিলেন। শেষ পর্যন্ত মিলল তার নিথর দেহ। মাটির ভেতরে দেহটি কিছুটা পোঁতা ছিল বলে বাসিন্দাদের দাবি। এক ব্যক্তি বিষয়টি বুঝতে পেরে চিৎকার শুরু করে দেন।
স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, আমরাও খুঁজছিলাম। এরপর মাঠে দেহটি মিলেছে। পুলিশ, প্রশাসন আসার পরে দেহটি মিলেছে। অনেক দিন ধরে নিখোঁজ ছিল। বাড়ির লোকজন তিনজনকে সন্দেহ করছে। পুলিশ প্রশাসন গোটা বিষয়টি দেখুক।