রাতের অন্ধকারে প্রবল বিস্ফোরণে উড়ে গেল বিজেপির পার্টি অফিস। বোমা মেরে অফিসটি উড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার গভীর রাতে ঘটনাটি ঘটেছে
পূর্ব মেদিনীপুরের পটাশপুরের নৈপুর গ্রামে। ঘটনা ঘিরে আতঙ্ক ছড়িয়েছে গোটা এলাকায়। ঘটনার খবর পেয়ে বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে এলাকায়। চলছে টহলদারি। ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চাপানউতর শুরু হয়েছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, ঘটনার সময় তখন গভীর রাত। আচমকা বিকট আওয়াজে কেঁপে ওঠে গোটা এলাকা। সেই আওয়াজেই ঘর ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন এলাকার মানুষেরা । তারা দেখতে পান কাছেই থাকা বিজেপির অস্থায়ী দফতরটি বিস্ফোরণে উড়ে গিয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, ঘটনার রাতে ওই দলীয় কার্যালয়ে বোমা বিস্ফোরণ করে কয়েকজন দুষ্কৃতী। বিজেপি নেতৃত্বের অভিযোগ, কয়েকদিন ধরেই ওই দফতরটি বন্ধ করে দেওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছিল স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। অভিযোগ, তাদের কথায় আমল না দেওয়ায়, এই কাণ্ড ঘটিয়েছে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা।
ঘটনার রাতেই কাঁথি সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী বলেন, ‘বিজেপির দলীয় কার্যালয়কে পরিকল্পিতভাবে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। শাসকদল বোমা-বন্দুক নিয়ে খেলা শুরু করেছে। সময়ে মানুষই এর জবাব দেবে।’ যদিও, বিরোধী দলের সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে শাসকদল।
পটাশপুরের তৃণমূল বিধায়ক উত্তম বারিক বলেন, ‘এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে। এলাকায় অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য অস্থায়ী দলীয় কার্যালয়ে বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা বোমা মজুত করে রেখেছিল। ঘটনার সময় সেই বোমা ফেটেই অফিসটি উড়ে গিয়েছে। বিজেপি এখন নাটক করছে। পুলিশ তদন্ত করুক। প্রকৃত তথ্য প্রকাশ পাবে।’ অবশ্য ঘটনা প্রসঙ্গে পটাশপুর থানার ওসি দীপক চক্রবর্তী বলেন, ‘অস্থায়ী দলীয় পার্টি অফিসে বোমা মজুত রাখা হয়েছিল, নাকি বোমা ছোড়া হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি। অভিযোগ এলে ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হবে।’
ঘটনার রাতেই কাঁথি সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি অনুপ চক্রবর্তী বলেন, ‘বিজেপির দলীয় কার্যালয়কে পরিকল্পিতভাবে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। শাসকদল বোমা-বন্দুক নিয়ে খেলা শুরু করেছে। সময়ে মানুষই এর জবাব দেবে।’ যদিও, বিরোধী দলের সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে শাসকদল। পটাশপুরের তৃণমূল বিধায়ক উত্তম বারিক বলেন, ‘এই অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যে। এলাকায় অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য অস্থায়ী দলীয় কার্যালয়ে বিজেপির কর্মী-সমর্থকেরা বোমা মজুত করে রেখেছিল। ঘটনার সময় সেই বোমা ফেটেই অফিসটি উড়ে গিয়েছে। বিজেপি এখন নাটক করছে। পুলিশ তদন্ত করুক। প্রকৃত তথ্য প্রকাশ পাবে।’ অবশ্য ঘটনা প্রসঙ্গে পটাশপুর থানার ওসি দীপক চক্রবর্তী বলেন, ‘অস্থায়ী দলীয় পার্টি অফিসে বোমা মজুত রাখা হয়েছিল, নাকি বোমা ছোড়া হয়েছে, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়নি। অভিযোগ এলে ঘটনাটি তদন্ত করে দেখা হবে।’
|#+|