পুরনো একটি মামলায় নিম্ন আদালতের ভর্ৎসনার মুখে পড়লেন বোলপুরের চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী। ২০১৬ সালে সিপিএম – তৃণমূল সংঘর্ষের মামলা বোলপুর মহকুমা বিচারকের ভর্ৎসনার মুখে পড়েন তিনি। এব্যাপারে ডাক্তারবাবুর প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
জানা গিয়েছে, ২০১৬ সালে সাঁইথিয়ায় সিপিএম – তৃণমূলের সংঘর্ষে আহত হয়েছিলেন দুপক্ষেরই বেশ কয়েকজন। আহতদের চিকিৎসা করাতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বোলপুর সিয়ান হাসপাতালে। তখন কর্তব্যরত ছিলেন চন্দ্রনাথবাবু। তিনিই আহতদের চিকিৎসা করেন। এর পর ওই মামলায় চন্দ্রনাথবাবুকে সাক্ষী করে পুলিশ। আদালত তাঁকে যে রোগীদের চিকিৎসা করেছিলেন তাদের নামের তালিকা জমা দিতে নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশ মতো রোগীদের নামের তালিকা জমা দেন চন্দ্রনাথবাবু। বৃহস্পতিবার তালিকা খুলে বিচারক দেখেন, তাতে একাধিক রোগীর নামে বারবার কাটাকুটি করা হয়েছে। এতে যার পর নাই ক্ষুব্ধ হন বিচারক। কেন রোগীদের নামের তালিকায় এত কাটাকুটি করা হয়েছে তা জানতে চান তিনি।
বিজেপিতে রদবদল, যোগীরাজ্যে দলের নয়া রাজ্য সভাপতি, ত্রিপুরাতেও নতুন মুখ
গত ১০ অগাস্ট, অনুব্রতর গ্রেফতারির আগের দিন তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন চিকিৎসক চন্দ্রনাথ অধিকারী। অনুব্রতবাবুকে ১৪ দিনের বেডরেস্ট লিখে বেরিয়ে আসেন তিনি। পরে এই নিয়ে গোটা রাজ্যে তোলপাড় শুরু হলে সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানান, হাসপাতাল সুপারের নির্দেশে অনুব্রতর বাড়ি গিয়েছিলেন তিনি। আর বেড রেস্ট লিখেছিলেন অনুব্রতর নির্দেশে।