প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর আক্ষেপ ছিল তাঁর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বিধানসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে দাঁড়াতে রাজি হচ্ছেন না কংগ্রেস প্রার্থী জইদুর রহমান। সেকথা তিনি সাংবাদিক বৈঠকেও বলেছিলেন। কিন্তু বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি সিদ্ধান্ত বদল করলেন। দফায় দফায় বৈঠকের পর সামশেরগঞ্জ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রাজি হলেন জইদুর রহমান। এই কথা তিনি নিজেই ফেসবুক পোস্ট করে জানিয়েছেন।
এই সামশেরগঞ্জ বিধানসভা আসনে কংগ্রেস প্রার্থী নিয়ে দড়ি টানাটানি চলছিল। নির্বাচন কমিশন দিন ঘোষণার পরই প্রার্থী হওয়া থেকে বেঁকে বসেছিলেন জইদুর রহমান। তখন চরম বিড়ম্বনায় পড়ে কংগ্রেস। কিন্তু এখন তিনি রাজি হয়েছেন। তবে এমন সময় রাজি হলেন যখন বামেরা এখানে প্রার্থী দিয়ে দিয়েছে। সুতরাং জোট এখন প্রশ্নের মুখে।
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরীর আক্ষেপ ছিল তাঁর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বিধানসভা কেন্দ্র থেকে নির্বাচনে দাঁড়াতে রাজি হচ্ছেন না কংগ্রেস প্রার্থী জইদুর রহমান। সেকথা তিনি সাংবাদিক বৈঠকেও বলেছিলেন। কিন্তু বৃহস্পতিবার দুপুরে তিনি সিদ্ধান্ত বদল করলেন। দফায় দফায় বৈঠকের পর সামশেরগঞ্জ আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রাজি হলেন জইদুর রহমান। এই কথা তিনি নিজেই ফেসবুক পোস্ট করে জানিয়েছেন।
এই সামশেরগঞ্জ বিধানসভা আসনে কংগ্রেস প্রার্থী নিয়ে দড়ি টানাটানি চলছিল। নির্বাচন কমিশন দিন ঘোষণার পরই প্রার্থী হওয়া থেকে বেঁকে বসেছিলেন জইদুর রহমান। তখন চরম বিড়ম্বনায় পড়ে কংগ্রেস। কিন্তু এখন তিনি রাজি হয়েছেন। তবে এমন সময় রাজি হলেন যখন বামেরা এখানে প্রার্থী দিয়ে দিয়েছে। সুতরাং জোট এখন প্রশ্নের মুখে।|#+|
এখানে তৃণমূল কংগ্রেস–বিজেপি প্রার্থী দিয়েছে। এমনকী কংগ্রেসের থেকে সাড়া না পেয়ে বামেরাও প্রার্থী দিয়ে দিয়েছে। এখন বামেরা যদি প্রার্থী পদ প্রত্যাহার না করে তাহলে লড়াই হবে চতুর্মুখী। আর এখন প্রার্থী প্রত্যাহার করে নিলে সেটা হবে পিছনে হাঁটা। সবমিলিয়ে কঠিন পরিস্থিতি তৈরি হল। কারণ কংগ্রেস এখন বামেদের অনুরোধ করতে পারবে না প্রার্থী তুলে নেওয়ার জন্য। যেহেতু তারাই বেশি সময় নিয়ে সব ঘেঁটে দিয়েছে।
কিন্তু কংগ্রেস খানিকটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে যেহেতু জইদুর রহমান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে রাজি হয়েছেন। আর তাঁকে রাজি করাতে দক্ষিণ মালদহের সাংসদ আবু হাসেম খান চৌধুরী ও সামশেরগঞ্জের ব্লক সভাপতি–সহ একাধিক নেতা জইদুরের সঙ্গে বৈঠক করেন। দীর্ঘ বৈঠকে খুলল পথ। তারপরই এদিন ফেসবুকে তিনি লেখেন, ‘এই খেলা কিন্তু সকলকেই খেলতে হবে।’