বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Coocking oil: খোলা বাজারের থেকে ভোজ্য তেলের দাম বেশি রেশন দোকানে, ক্ষুব্ধ ডিলাররা

Coocking oil: খোলা বাজারের থেকে ভোজ্য তেলের দাম বেশি রেশন দোকানে, ক্ষুব্ধ ডিলাররা

ভোজ্য তেল। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে ব্লুমবার্গ)

২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে মাত্র একবার এই সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা। তবে সেই ক্ষেত্রে যে দাম ধার্য করা হয়েছে তা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে ডিলারদের। সর্ষে এবং পাম তেলের দাম খোলা বাজারের থেকে প্রতি লিটারে ১০ থেকে ২০ টাকা করে বেশি নেওয়া হচ্ছে।

খোলা বাজারে ভোজ্য তেল যে দরে বিক্রি হচ্ছে রেশন দোকানে তার থেকে বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর তাতেই ক্ষোভ বাড়ছে গ্রাহক থেকে শুরু করে ডিলারদের মধ্যে। ডিলারদের একাংশের অভিযোগ, এ নিয়ে দফতরের আধিকারিকদেরই যোগসাজশ রয়েছে। একটি চক্র জড়িত রয়েছে। তাদের কারণে ভোজ্য তেলের দাম বেশি ধার্য করা হয়েছে রেশন দোকানে।

খাদ্য দফতর সুত্রের খবর, সম্প্রতি একটি জারি হয়েছে সেই বিজ্ঞপ্তিতে সর্ষে ও পাম এই দুই ধরনের ভোজ্য তেল ছাড়াও চিনি, আঠা দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে ৩১ অক্টোবরের মধ্যে মাত্র একবার এই সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা। তবে সেই ক্ষেত্রে যে দাম ধার্য করা হয়েছে তা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে ডিলারদের। সর্ষে এবং পাম তেলের দাম খোলা বাজারের থেকে প্রতি লিটারে ১০ থেকে ২০ টাকা করে বেশি নেওয়া হচ্ছে।

রেশনে সর্ষে তেল বিক্রি হচ্ছে প্রতি লিটার ১৬৬ টাকায় অথচ খোলা বাজারে এই তেলের দাম ১৫০ থেকে ১৬২ টাকা। পাম তেলের দাম খোলা বাজারে প্রতি লিটারে ১১৫ টাকা। অথচ রেশন দোকানে বিক্রি হচ্ছে ১৩৮ টাকায়। যদিও চিনি, আঠার ক্ষেত্রে মূল্য বাজার দরের সমান। এখন প্রশ্ন উঠছে যদি তাহলে কেন মানুষ রেশন দোকান থেকে রেশন নেবেন। ডিলারদের সংগঠন অল ইন্ডিয়া ফেয়ার প্রাইস শপ ডিলার্স ফেডারেশন ইতিমধ্যেই এই অভিযোগে খাদ্য মন্ত্রী রথীন চক্রবর্তীকে চিঠি দিয়েছে। তাদের অভিযোগ, এই সমস্ত সামগ্রি খাদ্য দফতরের তরফে তাদের পুশ সেল করতে বলা হচ্ছে। অভিযোগ এ ক্ষেত্রে কোনও চক্র জড়িয়ে রয়েছে যা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে বদনাম করতে চাইছে। এনিয়ে তারা মুখ্যমন্ত্রীর কাছেও অভিযোগ জানাবেন বলে জানিয়েছেন।

বন্ধ করুন