বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Fake Currency: যশোর রোড থেকে বিপুল পরিমাণ জালনোট উদ্ধার করল শুল্ক দফতর, কোথা থেকে এসেছিল?‌

Fake Currency: যশোর রোড থেকে বিপুল পরিমাণ জালনোট উদ্ধার করল শুল্ক দফতর, কোথা থেকে এসেছিল?‌

গোয়েন্দারা এই জালনোট–সহ একজনকে গ্রেফতার করেছেন।

ওই ব্যক্তির সঙ্গে আর কেউ রয়েছে না কি ওই ব্যক্তি একাই এই জালনোটের কারবার চালাচ্ছিল সমস্ত কিছু জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। তবে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে এই জালনোট শহরে নিয়ে আসা হয়েছে বলে মনে করছেন শুল্ক দফতরের অফিসাররা। কলকাতার এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর সাদ্দামকে কাজে লাগিয়ে জালনোট পাচার করা হয়।

বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ জালনোট পাচার হয়ে এদেশে ঢুকে পড়েছিল। এই খবর পেয়ে উত্তর ২৪ পরগনার বিরাটি থেকে ২৪ লক্ষ টাকারও বেশি জালনোট উদ্ধার করল শুল্ক দফতর। গোয়েন্দারা এই জালনোট–সহ একজনকে গ্রেফতার করেছেন। যশোর রোডের উপর থেকে জালনোট–সহ এক ব্যক্তিকে পাকড়াও করে শুল্ক দফতর। গাড়ি আটকে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ২৪ লক্ষ ২১ হাজার টাকার জালনোটের হদিশ মেলে। যার সদুত্তর দিতে পারেনি ওই ব্যক্তি।

কী তথ্য পেয়েছে শুল্ক দফতর?‌ শুল্ক দফতর সূত্রে খবর, ধৃত ব্যক্তির নাম শেখ সাদ্দাম। সে উত্তর কলকাতার রাজাবাজার এলাকার বাসিন্দা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে এদিন বিরাটি সংলগ্ন যশোর রোডে একটি গাড়ি আটকে তল্লাশি চালানো হয়। তখনই প্রায় ২৪ লক্ষ ২১ হাজার টাকার টাকার জালনোটের হদিশ মেলে। গাড়িতে থাকা ওই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। সব দু’‌হাজার ও পাঁচশো টাকার জালনোট উদ্ধার হয়েছে। ওই টাকা কোথা থেকে নিয়ে আসা হচ্ছিল, কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল, সমস্ত বিষয়ে ওই ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা করছে শুল্ক দফতরের অফিসাররা।

কেমন করে ধরা হয়?‌ আগাম খবরের ভিত্তিতে বিমানবন্দর থেকে শুল্ক দফতরের পি অ্যান্ড আই–এর (সদর) গোয়েন্দারা সাদ্দামের পিছু নেন। জালনোট পাচারের আগেই তার ব্যাগ থেকে দু’হাজার এবং ৫০০ টাকার প্রায় ২৪ লক্ষ ২১ হাজার টাকার জালনোট উদ্ধার করা হয়। এই জাল নোট চক্রের এক মাথা দক্ষিণ ২৪ পরগনার বারুইপুরের বাসিন্দা। সে এজেন্ট মারফত বাংলাদেশের চাঁপাইনবাবগঞ্জ বা রাজশাহী থেকে জাল নোট নিয়ে বারুইপুরে আসে। তারপর তা ছড়িয়ে দেয় বলে সূত্রের খবর।

আর কী জানা যাচ্ছে?‌ ওই ব্যক্তির সঙ্গে আর কেউ রয়েছে না কি ওই ব্যক্তি একাই এই জালনোটের কারবার চালাচ্ছিল সমস্ত কিছু জানার চেষ্টা করছেন তদন্তকারীরা। তবে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে এই জালনোট শহরে নিয়ে আসা হয়েছে বলে মনে করছেন শুল্ক দফতরের অফিসাররা। কলকাতা–সহ আশপাশের এজেন্টের সঙ্গে যোগাযোগ করার পর সাদ্দামকে কাজে লাগিয়ে এই জালনোট পাচার করা হয়। মূল মাথাকে ধরতে তল্লাশি চলছে বলে জানিয়েছে শুল্ক দফতর। ধৃতকে জেরা করে গুরুত্বপূর্ণ মিলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

বন্ধ করুন