উট রাখা কী মুখের কথা। একেবারে বিড়াম্বনায় পড়া অবস্থা। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার সীমান্ত এলাকা থেকে সম্প্রতি উদ্ধার হয়েছিল ১৪টি উট। এদিকে সেই উটের কোনও মালিকের খোঁজ পাওয়া যায়নি। সম্ভবত পাচারের জন্য নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল উটগুলিকে। গোপন সূত্রে খবর পেয়েছিল পুলিশ। এরপর অভিযানে নামে গঙ্গারামপুর ও তপন থানার পুলিশ। উদ্ধার করা হয় উটগুলিকে। কিন্তু এতগুলি উট কোথায় রাখা হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যায় পুলিশ প্রশাসন।
শেষ পর্যন্ত গঙ্গারামপুর থানার আওতায় থাকা পাটুল ও রতনপুর এলাকায় উটগুলিকে রাখা হয়। কিন্ত মরুভূমিতে যারা স্বচ্ছন্দ্যে থাকে তাদের গঙ্গারামপুরে রাখা কী সোজা ব্যাপার! গঙ্গারামপুর থানার পাটুল এলাকায় অবশেষে মারা গিয়েছে একটি উট। সূত্রের খবর বাকি উটগুলির শারীরিক অবস্থাও ভালো নয়। মূলত এগুলি তাদের পছন্দের খাবার পাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। যার জেরেই তারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
শেষ পর্যন্ত গঙ্গারামপুর থানার আওতায় থাকা পাটুল ও রতনপুর এলাকায় উটগুলিকে রাখা হয়। কিন্ত মরুভূমিতে যারা স্বচ্ছন্দ্যে থাকে তাদের গঙ্গারামপুরে রাখা কী সোজা ব্যাপার! গঙ্গারামপুর থানার পাটুল এলাকায় অবশেষে মারা গিয়েছে একটি উট। সূত্রের খবর বাকি উটগুলির শারীরিক অবস্থাও ভালো নয়। মূলত এগুলি তাদের পছন্দের খাবার পাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। যার জেরেই তারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে।
|#+|
এদিকে উদ্ধার হওয়া উটগুলিকে সুস্থ রাখাটাই এখন পুলিশ, প্রশাসনের কাছে বড় চ্য়ালেঞ্জ। স্থানীয় সূত্রে খবর একটি বাঁশ ঝাড় সংলগ্ন ফাঁকা জায়গায় এগুলিকে রাখা হয়েছিল। কিন্তু পরিবেশের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারছে না উটগুলি। এর জেরে ক্রমেই স্বাস্থ্যের অবনতি হচ্ছে। এর সঙ্গেই পথশ্রমের ক্লান্তি তো আছেই। বাসিন্দাদের ধারণা রাজস্থান বা উত্তরপ্রদেশ থেকে এগুলিকে উদ্ধার করা হয়েছিল। দীর্ঘ পথ হেঁটে সেগুলি এসেছে। এর সঙ্গেই পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পরেও উপযুক্ত পরিবেশ পায়নি। সব মিলিয়ে উটেদের স্বাস্থ্য কীভাবে ভালো থাকবে তা নিয়ে রীতিমতো দুশ্চিন্তায় পুলিশ, প্রশাসন।