বৃদ্ধের দেহ দাহ করে এসে আত্মঘাতী হলেন মা ও মেয়ে। ঘটনা হাওড়ার নজিরগঞ্জের সরকার পাড়ার। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পোদরা সরকারপাড়ার বাসিন্দা বিমলেন্দু মিত্র (৭২) দীর্ঘদিন কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। দিন কয়েক আগে তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন স্ত্রী সোমা ও মেয়ে অমৃতা। গত ২৬ এপ্রিল মৃত্যু হয় বিমলবাবুর। প্রথা মেনে দেহ সৎকার করেন স্ত্রী ও মেয়ে। এর পর বাড়িতে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন তাঁরা। তার পর থেকে পরিবারের কোনও সদস্যকে আর বাইরে দেখা যায়নি।
বৃদ্ধের দেহ দাহ করে এসে আত্মঘাতী হলেন মা ও মেয়ে। ঘটনা হাওড়ার নজিরগঞ্জের সরকার পাড়ার। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, পোদরা সরকারপাড়ার বাসিন্দা বিমলেন্দু মিত্র (৭২) দীর্ঘদিন কিডনির সমস্যায় ভুগছিলেন। দিন কয়েক আগে তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন স্ত্রী সোমা ও মেয়ে অমৃতা। গত ২৬ এপ্রিল মৃত্যু হয় বিমলবাবুর। প্রথা মেনে দেহ সৎকার করেন স্ত্রী ও মেয়ে। এর পর বাড়িতে ঢুকে দরজা বন্ধ করে দেন তাঁরা। তার পর থেকে পরিবারের কোনও সদস্যকে আর বাইরে দেখা যায়নি।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, বিমলবাবুর মৃত্যুতে স্ত্রী সোমাদেবী ও মেয়ে অমৃতা কঠোরভাবে অশৌচ পালন করছেন ভেবে তাদের বিরক্ত করেননি কেউ। কিন্তু গোলমাল বাঁধে শুক্রবার সকালে। বিমলবাবুদের বাড়ি থেকে পঁচা গন্ধ পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা।
পুলিশ এসে অনেক ডাকাডাকি করেও পরিবারের কারও সাড়া পায়নি। এর পর দরজা ভেঙে বাড়িতে ঢোকেন আধিকারিকরা। দেখেন, বিছানায় পড়ে রয়েছে সোমাদেবীর দেহ। পাশে পড়ে রয়েছে বিমলবাবুর ডেথ সার্টিফিকেট। অন্য ঘরে সিলিং থেকে ঝুলছে অমৃতার দেহ। দুটি দেহেই পচন ধরেছে।
দেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, বিমলবাবুর মৃত্যুশোকে আত্মঘাতী হয়েছেন স্ত্রী ও মেয়ে। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
মনোবিদরা বলছেন, প্রিয়জনের মৃত্যুতে অনেকের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা জন্মায়। এমনকী পোষ্যের মৃত্যুতেও আত্মঘাতী হন অনেকে। আগে থেকে যা বুঝতে পারা প্রায় অসম্ভব।বিমলবাবুদের বাড়ি থেকে পঁচা গন্ধ পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয়রা।
পুলিশ এসে অনেক ডাকাডাকি করেও পরিবারের কারও সাড়া পায়নি। এর পর দরজা ভেঙে বাড়িতে ঢোকেন আধিকারিকরা। দেখেন, বিছানায় পড়ে রয়েছে সোমাদেবীর দেহ। পাশে পড়ে রয়েছে বিমলবাবুর ডেথ সার্টিফিকেট। অন্য ঘরে সিলিং থেকে ঝুলছে অমৃতার দেহ। দুটি দেহেই পচন ধরেছে।
দেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, বিমলবাবুর মৃত্যুশোকে আত্মঘাতী হয়েছেন স্ত্রী ও মেয়ে। ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
মনোবিদরা বলছেন, প্রিয়জনের মৃত্যুতে অনেকের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা জন্মায়। এমনকী পোষ্যের মৃত্যুতেও আত্মঘাতী হন অনেকে। আগে থেকে যা বুঝতে পারা প্রায় অসম্ভব।