খড়দহের পাতলিয়ায় সরকারি আবাসনে জমা জলের মধ্যেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান একই পরিবারের তিনজন। বৃষ্টির জেরে আবাসনের মধ্যেও জল ঢুকে গিয়েছিল। সেখানেই কোনওভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ করার চেষ্টা করছিলেন রাজা দাস নামে গৃহকর্তা। সেই জমা জলে প্রথমে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এরপর তাঁর স্ত্রী ও পুত্রও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান। পরপর তিনজনের মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়। তবে তিনজনের মৃত্যুর ঘটনায় অবশেষে নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। এবার পাতলিয়া এলাকা থেকে জমা জল বের করতে সেচ দফতরের সহযোগিতায় ৬টি পাম্প ও দমকলের দুটি পাম্পকে কাজে লাগানো হয়েছে। এদিকে প্রশাসন সূত্রে খবর, এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থাকে উন্নত করতে প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি পাম্পিং প্রজেক্টের অনুমোদন করা হয়েছে। তবে মাঝে কিছু জট থেকে গিয়েছে। সেই জট কাটিয়ে দ্রুত এই প্রজেক্ট শুরু করার ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে।
বাসিন্দাদের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে এভাবেই জলযন্ত্রনা ভুগতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। বৃষ্টি থেমে গেলেও এলাকার জল নামে না কিছুতেই। এনিয়ে দিনের পর দিন ধরে প্রশাসন সহ বিভিন্ন মহলে জানানো হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি এতদিন। তবে তিনজনের মৃত্যুর পর এখন কিছুটা টনক নড়েছে প্রশাসনের। কিন্তু আগে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হল না? আগে ব্যবস্থা নিলে হয়তো এই প্রাণগুলো চলে যেত না। তাছাড়া ভোট এলেই নিকাশি ব্যবস্থার উন্নতি নিয়ে নানা প্রতিশ্রুতি। ভোট মিটলেই তাদের আর দেখা যায় না। অভিযোগ বাসিন্দাদের।
খড়দহের পাতলিয়ায় সরকারি আবাসনে জমা জলের মধ্যেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান একই পরিবারের তিনজন। বৃষ্টির জেরে আবাসনের মধ্যেও জল ঢুকে গিয়েছিল। সেখানেই কোনওভাবে বিদ্যুৎ সংযোগ করার চেষ্টা করছিলেন রাজা দাস নামে গৃহকর্তা। প্রথমে তিনি বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন। এরপর তাঁর স্ত্রী ও পুত্রও বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা যান। পরপর তিনজনের মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়। তবে তিনজনের মৃত্যুর ঘটনায় অবশেষে নড়েচড়ে বসেছে প্রশাসন। এবার পাতলিয়া এলাকা থেকে জমা জল বের করতে সেচ দফতরের সহযোগিতায় ৬টি পাম্প ও দমকলের দুটি পাম্পকে কাজে লাগানো হয়েছে। এদিকে প্রশাসন সূত্রে খবর, এলাকায় নিকাশি ব্যবস্থাকে উন্নত করতে প্রায় ২ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি পাম্পিং প্রজেক্টে অনুমোদন করা হয়েছে। তবে মাঝে কিছু জট থেকে গিয়েছে। সেই জট কাটিয়ে দ্রুত এই প্রজেক্ট শুরু করার ব্যাপারে কথাবার্তা চলছে।
বাসিন্দাদের অভিযোগ, বছরের পর বছর ধরে এভাবেই জলযন্ত্রনা ভুগতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। বৃষ্টি থেমে গেলেও এলাকার জল নামে না কিছুতেই। এনিয়ে দিনের পর দিন ধরে প্রশাসন সহ বিভিন্ন মহলে জানানো হয়েছে। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয়নি এতদিন। তবে তিনজনের মৃত্যুর পর এখন কিছুটা টনক নড়েছে প্রশাসনের। কিন্তু আগে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হল না। আগে ব্যবস্থা নিলে হয়তো এই প্রাণগুলো চলে যেত না। তাছাড়া ভোট এলেই নিকাশি ব্যবস্থার উন্নতি নিয়ে নানা প্রতিশ্রুতি। ভোট মিটলেই তাদের আর দেখা যায় না।
|#+|