‘নেশা করতে যাব টাকা দাও’। সরাসরি এই দাবি ছিল ছেলের। কিন্তু নেশা করার জন্য টাকা দিতে রাজি হয়নি মা। আর তাতেই রণমূর্তি ধারণ করল ছেলে। সরাসরি মা–কে খুন করে ফেলল ছেলে। এমনকী সেই দেহ ডোবায় নিয়ে গিয়ে ফেলে দিল সেই গুণধর ছেলে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার ন্যাজাটে। তবে খুন করার অভিযোগে অভিযুক্ত ছেলে ঈশ্বর বরকে গ্রেফতার করেছে ন্যাজাট থানার পুলিশ। আজ অভিযুক্তকে বসিরহাট আদালতে তোলা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন মা শিবানী বর। আত্মীয়–প্রতিবেশীরা শিবানী বরকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তখন তাঁরা থানায় নিখোঁজের ডায়েরিও করেন। পুলিশ তদন্তে নেমে বুধবার বাড়ির কাছেই একটি ডোবা থেকে শিবানী বরের দেহ উদ্ধার করেন। আর তখন থেকেই ছেলে ঈশ্বর বরকে সন্দেহ করা হচ্ছিল।
‘নেশা করতে যাব টাকা দাও’। সরাসরি এই দাবি ছিল ছেলের। কিন্তু নেশা করার জন্য টাকা দিতে রাজি হয়নি মা। আর তাতেই রণমূর্তি ধারণ করল ছেলে। সরাসরি মা–কে খুন করে ফেলল ছেলে। এমনকী সেই দেহ ডোবায় নিয়ে গিয়ে ফেলে দিল সেই গুণধর ছেলে বলে অভিযোগ। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর ২৪ পরগনার ন্যাজাটে। তবে খুন করার অভিযোগে অভিযুক্ত ছেলে ঈশ্বর বরকে গ্রেফতার করেছে ন্যাজাট থানার পুলিশ। আজ অভিযুক্তকে বসিরহাট আদালতে তোলা হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, সোমবার থেকে নিখোঁজ ছিলেন মা শিবানী বর। আত্মীয়–প্রতিবেশীরা শিবানী বরকে খুঁজে পাচ্ছিলেন না। তখন তাঁরা থানায় নিখোঁজের ডায়েরিও করেন। পুলিশ তদন্তে নেমে বুধবার বাড়ির কাছেই একটি ডোবা থেকে শিবানী বরের দেহ উদ্ধার করেন। আর তখন থেকেই ছেলে ঈশ্বর বরকে সন্দেহ করা হচ্ছিল।|#+|
পুলিশ সূত্রে খবর, সন্দেহজনক গতিবিধি দেখে ছেলে ঈশ্বর বরকে অনুসরণ করা হয়। তারপর বুধবার রাতে ন্যাজাটের জেটি ঘাট থেকে বছর আঠাশের ঈশ্বর বরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাঁকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন জেরায় মা–কে খুনের কথা স্বীকার করে নেয় সে। একবছর আগে এই ছেলের বাবা মারা যায়। আর মায়ের পাওয়া সরকারি ভাতায় থাবা বসাতো ছেলে ঈশ্বর। তার মধ্যেই কষ্ট করে সংসার চালাতেন মা শিবানী বর।
জানা গিয়েছে, এই ছেলে ঈশ্বর বর মাঝে মধ্যে দিনমজুরের কাজ করত। আর আয় করে সে টাকা নেশা করে উড়িয়ে দিত। এই নিয়ে মা–ছেলের মধ্যে অশান্তি লাগত। সেই অশান্তি সেদিন চরমে ওঠে। নেশার জন্য মায়ের থেকে টাকাও চায় ছেলে ঈশ্বর। টাকা দিতে অস্বীকার করেন মা শিবানী। তখনই ক্ষেপে উঠে ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করে খুন করে ছেলে মা–কে। প্রমাণ লোপাটের জন্য দেহ ডোবায় ফেলে দেয়। আর সবাইকে জানিয়ে দেয়, মা নিখোঁজ।