এই ঘটনার পর ধর্ণায় বসেন গোটা পরিবার। ছাত্রছাত্রীরাও আন্দোলনে নামেন। উপাতার্যের বাড়ির গেট ভেঙে ঢোকার চেষ্টা করা হয়। রাজ্যপালের কাছে নিরাপত্তা চেয়ে বার্তা পাঠান উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। যদিও প্রথম থেকেই তৎপর ছিল শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ।
ঠিক কী ঘটেছে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে? আজ, সিআইডির ফরেনসিক দলের সঙ্গে ছিলেন শান্তিনিকেতন থানার পুলিশও। গত ২১ এপ্রিল পাঠভবনের এই হস্টেলেই ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় ছাত্র অসীম দাসের মৃতদেহ। এই ঘটনা খুন না কী আত্মহত্যা? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে যায়। এই ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে খুনের অভিযোগ তোলা হয়েছে। এমনকী মৃত ছাত্রের বাবা সঞ্জীব দাস বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তথ্য প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ আনেন।
এই ঘটনার পর ধর্ণায় বসেন গোটা পরিবার। ছাত্রছাত্রীরাও আন্দোলনে নামেন। উপাচার্যের বাড়ির গেট ভেঙে ঢোকার চেষ্টা করা হয়। রাজ্যপালের কাছে নিরাপত্তা চেয়ে বার্তা পাঠান উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। যদিও প্রথম থেকেই তৎপর ছিল শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ। ঘটনার পর থেকেই তদন্তকারী পুলিশ অফিসাররা হস্টেলের পড়ুয়া ও আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তথ্য সংগ্রহ করেন। এবার ফরেনসিক আধিকারিকরা তথ্য সংগ্রহ করতে এখানে আসেন।