বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Baruipur Bombing: অবসরপ্রাপ্ত সরকারি অফিসারের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, তীব্র চাঞ্চল্য বারুইপুরে

Baruipur Bombing: অবসরপ্রাপ্ত সরকারি অফিসারের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজি, তীব্র চাঞ্চল্য বারুইপুরে

আতঙ্কে ভুগছে প্রাক্তন ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিক নিকুঞ্জবিহারী দাসের পরিবার

এই প্রাক্তন ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিকের নাম নিকুঞ্জবিহারী দাস। তাঁর বাড়িতে হঠাৎই দুটি বোমা মারে দুষ্কৃতীরা। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়। প্রাক্তন ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিক নিকুঞ্জবিহারী দাসের পরিবার আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। ঘটনার খবর দেওয়া হয় বারুইপুর থানার পুলিশকে।

এবার আবার বোমাবাজির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ল দক্ষিণ ২৪ পরগণার বারুইপুরে। ভাঙড়, টিটাগড়ে আগেই ঘটেছে বোমাবাজির ঘটনা। এবার বারুইপুরে রাতের অন্ধকারে ঘটল বোমাবাজির ঘটনা। এক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি আধিকারিকের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমা ছোড়া হয়েছে বলে অভিযোগ। অবসরপ্রাপ্ত ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিকের বাড়ি লক্ষ্য করে বোমাবাজির অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনায় ব্যাপক আলোড়ন পড়ে গিয়েছে।।

ঠিক কী ঘটেছে বারুইপুরে?‌ স্থানীয় সূত্রে খবর, বারুইপুরে শুক্রবার রাত ১১টা পাঁচ মিনিট নাগাদ ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের ধপধপি রোড বোমাবাজির শব্দে কেঁপে ওঠে। এই বোমাবাজি করা হয় অবসরপ্রাপ্ত ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিকের বাড়ি লক্ষ্য করে। এখন তাঁর বয়স ৯০ বছর। আকস্মিক এই ঘটনায় আতঙ্কে ভুগছে গোটা পরিবার। তবে কী কারণে এভাবে বোমা ছোড়া হল সেটা কেউ বুঝতে পারছেন না। কারা এই কাজ করল?‌ তদন্ত করছে পুলিশ।

আর কী জানা যাচ্ছে?‌ এই প্রাক্তন ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিকের নাম নিকুঞ্জবিহারী দাস। তাঁর বাড়িতে হঠাৎই দুটি বোমা মারে দুষ্কৃতীরা। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়। প্রাক্তন ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিক নিকুঞ্জবিহারী দাসের পরিবার আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। ঘটনার খবর দেওয়া হয় বারুইপুর থানার পুলিশকে। বাড়ির কাচ ভেঙে গিয়েছে বোমার তীব্রতায়। চারপাশে পোড়া দাগ বোমাবাজির সাক্ষ্য বহন করছে।

পুলিশ কী তথ্য পেয়েছে?‌ পুলিশ সূত্রে খবর, প্রাক্তন ভূমি রাজস্ব দফতরের আধিকারিক নিকুঞ্জবিহারী দাসের বাড়ি লক্ষ্য করে পরপর দুটি বোমা মারে দুষ্কৃতীরা। মোটরবাইকে করে এসে দুই দুষ্কৃতী তাঁর বাড়িতে দুটি বোমা মারে। এই ঘটনার পর নমুনা সংগ্রহ করেছে পুলিশ। তদন্ত শুরু করেছে বারুইপুর থানার পুলিশ। এই ঘটনা নিয়ে নিকুঞ্জবাবু বলেন, ‘‌আমাদের খুব ভয় করছে। আমার বয়স ৯০, আমার স্ত্রীর বয়স ৮০। ছেলে অফিস চলে গেলে তো আমরা অসহায়। এত বছর ধরে এখানে আছি। প্রতিবেশীদের সঙ্গেও ভাল সম্পর্ক রয়েছে। আমরা সবাই মিলেমিশে থাকি।’‌

বন্ধ করুন