করোনা রুখতে একের পর এক ক্ষেত্রে কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার। জমায়েত এড়াতে নির্দিষ্ট কয়েকটি বাজারও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সেই তালিকায় যুক্ত হয়েছে মঙ্গলাহাটের নাম। এদিকে এই হাটের ভিড় থেকে করোনা ছড়াতে পারে এই আশঙ্কায় হাটটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়। এর জেরে মারাত্মক সমস্যায় পড়েছেন কাপড়ের ব্যবসায়ীরা। হাওড়ার কোনা এক্সপ্রেসওয়ের গড়পা খেজুরতলার কাছে শুক্রবার দুপুরে রাস্তা অবরোধে সামিল হন বস্ত্র ব্যবসায়ীরা। তাঁদের দাবি, হাট বন্ধ থাকায় মারাত্মক সমস্যায় পড়ে গিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। গঙ্গাসাগর মেলা চালু করার ব্যাপারে ভাবনাচিন্তা করছে সরকার। সেক্ষেত্রে করোনা বিধি মেনে হাটটা চালু রাখলে এত মানুষকে না খেতে পাওয়ার মতো অবস্থা তৈরি হত না!
শেখ হালিম আলি সহ অন্য়ান্য ব্যবসায়ীরা বলেন, অন্যান্য সবকিছু খোলা রয়েছে। কিন্তু হাওড়া হাট বন্ধ করে দেওয়া হল। একবারও কি সরকার ভেবে দেখেছে হাট বন্ধ থাকলে এতজন ব্যবসায়ীর কী পরিস্থিতি হবে? আমরা না খেতে পেয়ে মরে যাব। মদের দোকান খোলা। গঙ্গাসাগর মেলা দায়িত্ব নিয়ে চালু করার কথা বলছে সরকার। কিন্তু হাট খোলা রাখতে আপত্তি কোথায়? এখানেও সরকার দায়িত্ব নিয়ে সপ্তাহে একদিন হাট চালু রাখুক। লকডাউনে যে ক্ষতি আমাদের হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। আমরা পথে নামতে বাধ্য হয়েছি। সরকার আমাদের গুলি করে মেরে দিক। কিন্তু হাট বন্ধ মানব না। এদিন দুপুরে তৃণমূলের পতাকা নিয়েও অবরোধে শামিল হন ব্যবসায়ীরা। পরে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়।
শেখ হালিম আলি সহ অন্য়ান্য ব্যবসায়ীরা বলেন, অন্যান্য সবকিছু খোলা রয়েছে। কিন্তু হাওড়া হাট বন্ধ করে দেওয়া হল। একবারও কি সরকার ভেবে দেখেছে হাট বন্ধ থাকলে এতজন ব্যবসায়ীর কী পরিস্থিতি হবে? আমরা না খেতে পেয়ে মরে যাব। মদের দোকান খোলা। গঙ্গাসাগর মেলা দায়িত্ব নিয়ে চালু করার কথা বলছে সরকার। কিন্তু হাট খোলা রাখতে আপত্তি কোথায়? এখানেও সরকার দায়িত্ব নিয়ে সপ্তাহে একদিন হাট চালু রাখুক। লকডাউনে যে ক্ষতি আমাদের হয়েছে তা ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। আমরা পথে নামতে বাধ্য হয়েছি। সরকার আমাদের গুলি করে মেরে দিক। কিন্তু হাট বন্ধ মানব না। এদিন দুপুরে তৃণমূলের পতাকা নিয়েও অবরোধে শামিল হন ব্যবসায়ীরা। পরে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়।
|#+|