বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে বউদিকে কুপিয়ে খুন করে আত্মঘাতী দেওর। ঘটনা নদিয়া জেলার ধানতলা থানা এলাকার দৌলা পশ্চিমপাড়া গ্রামের। ঘটনার জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দেওরের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে স্বামী ও শ্বশুরের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন নিহত গৃহবধূর বাপের বাড়ির লোকেরা।
জানা গিয়েছে, নিহত গৃহবধূর নাম কাজলি সরকার (২৫), ১০ বছর আগে কামালপুর পঞ্চায়েতের দৌলার বাসিন্দা লিটন সরকারের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোনও কলহ ছিল না বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। দম্পতির ৮ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। অভিযোগ, বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই বউদির সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করতে থাকে দেওর অনিন্দ্য সরকার। পরিবারের ঘনিষ্ঠদের দাবি, প্রথমে তাতে সাড়া না দিলেও পরে দেওরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন কাজলি।
স্থানীয়দের দাবি, দেওরের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কখনো কোনও প্রতিবাদ করেননি কাজলির স্বামী বা পরিবারের অন্য সদস্যরা। এভাবে কেটেছে প্রায় ৫ বছর। সম্প্রতি অনিন্দ্যর বিয়ের জোগাড় করতে শুরু করে পরিবারটি। সেজন্য কাজরিকে দেওরের থেকে দূরে থাকতে নির্দেশ দেন অভিভাবকরা। এতেই বাঁধে বিপত্তি।
অনুমান বউদির সঙ্গে দূরত্ব মেনে নিতে পারেননি অনিন্দ্য। শুক্রবার রাতে তাঁকে হাঁসুয়া দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপায় সে। রক্তাক্ত অবস্থায় কাজরিকে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। এই কণ্ড ঘটিয়েই বাড়ি থেকে পালান অনিন্দ্য। সকালে বাড়ির কাছে বাগানে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
ঘটনার পর কাজলির সঙ্গে দেওরের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন তাঁর বাপের বাড়ির লোকেরা। কাজলির স্বামী লিটন সরকার, শ্বশুর ও শাশুড়ির নামে দায়ের হয়েছে অভিযোগ। তবে পুলিশ এখনো কাউকে গ্রেফতার করেনি।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে বউদিকে কুপিয়ে খুন করে আত্মঘাতী দেওর। ঘটনা নদিয়া জেলার ধানতলা থানা এলাকার দৌলা পশ্চিমপাড়া গ্রামের। ঘটনার জেরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। দেওরের সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে স্বামী ও শ্বশুরের বিরুদ্ধে পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছেন নিহত গৃহবধূর বাপের বাড়ির লোকেরা।
জানা গিয়েছে, নিহত গৃহবধূর নাম কাজলি সরকার (২৫), ১০ বছর আগে কামালপুর পঞ্চায়েতের দৌলার বাসিন্দা লিটন সরকারের সঙ্গে বিয়ে হয় তাঁর। স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোনও কলহ ছিল না বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা। দম্পতির ৮ বছরের একটি মেয়ে রয়েছে। অভিযোগ, বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই বউদির সঙ্গে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করতে থাকে দেওর অনিন্দ্য সরকার। পরিবারের ঘনিষ্ঠদের দাবি, প্রথমে তাতে সাড়া না দিলেও পরে দেওরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন কাজলি।
স্থানীয়দের দাবি, দেওরের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে কখনো কোনও প্রতিবাদ করেননি কাজলির স্বামী বা পরিবারের অন্য সদস্যরা। এভাবে কেটেছে প্রায় ৫ বছর। সম্প্রতি অনিন্দ্যর বিয়ের জোগাড় করতে শুরু করে পরিবারটি। সেজন্য কাজরিকে দেওরের থেকে দূরে থাকতে নির্দেশ দেন অভিভাবকরা। এতেই বাঁধে বিপত্তি।
অনুমান বউদির সঙ্গে দূরত্ব মেনে নিতে পারেননি অনিন্দ্য। শুক্রবার রাতে তাঁকে হাঁসুয়া দিয়ে এলোপাথাড়ি কোপায় সে। রক্তাক্ত অবস্থায় কাজরিকে রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে নিয়ে গেলে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়। এই কণ্ড ঘটিয়েই বাড়ি থেকে পালান অনিন্দ্য। সকালে বাড়ির কাছে বাগানে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়।
ঘটনার পর কাজরির সঙ্গে দেওরের বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের কথা অস্বীকার করেছেন তাঁর বাপের বাড়ির লোকেরা। কাজরির স্বামী লিটন সরকার, শ্বশুর ও শাশুড়ির নামে দায়ের হয়েছে অভিযোগ। তবে পুলিশ এখনো কাউকে গ্রেফতার করেনি।