জলপাইগুড়ির জেলার অধিকাংশই পুর এলাকার আওতায় কনটেনমেন্ট জোন পড়ছে। মাত্র তিনটি গ্রামীণ অঞ্চলকে কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
রাজ্য সরকারের ‘এগিয়ে বাংলা’ ওয়েবসাইট অনুযায়ী, জলপাইগুড়ির মোট ১১ টি এলাকা কনটেনমেন্ট জোন হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। তার মধ্যে অধিকাংশ কনটেনমেন্ট জোন মাল ও জলপাইগুড়ি পুরসভা এবং শিলিগুড়ি পুরনিগমের আওতায় রয়েছে।
জলপাইগুড়ির কনটেনমেন্ট জোন দেখতে এখানে ক্লিক করুন
রাজ্য সরকারের নির্দেশ অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা থেকে পরবর্তী সাত দিন কড়া বিধিনিষেধ মেনে চলতে হবে বলে মঙ্গলবারই নবান্নের তরফে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই নির্দেশিকা অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটা থেকে কনটেনমেন্ট জোনে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে বেরনো যাবে না। সব সরকারি ও বেসরকারি অফিস, বাজার, কলকারখানা এবং বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। যাবতীয় যান চলাচলে সম্পূর্ণ বিধিনিষেধ জারি হবে। অনাবশ্যকীয় কাজ বা গতিবিধি সম্পূর্ণ পুরোপুরি নিষিদ্ধ থাকবে। শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবা চলবে। একইসঙ্গে কনটেনমেন্ট জোনের বাসিন্দাদের অফিসে না গেলেও চলবে বলে জানানো হয়েছে। যতটা সম্ভব নিত্যপ্রয়োজনীয় এবং জরুরি জিনিসপত্রের হোম ডেলিভারির বন্দোবস্ত করবে স্থানীয় প্রশাসন।