করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ভ্রান্তিবিলাসে চাঞ্চল্য ঝাড়গ্রামে। অভিযোগ, করোনা আক্রান্ত দাদার বদলে ভাইকে নিয়ে গিয়ে Covid-19 হাসপাতালে ভর্তি করেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। ওদিকে করোনা আক্রান্ত দাদা পড়ে রয়েছেন বাড়িতে। এই ঘটনায় প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা করেছে বিরোধীরা। স্পিকটি নট জেলা প্রশাসনের কর্তারা।
জানা গিয়েছে, গত ৭ মে ওড়িশা থেকে ঝাড়গ্রামের জয়নগর গ্রামে ফেরেন ২ ভাই। পশ্চিমবঙ্গে ঢোকার সময় তাদের লালারসের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গত ৯ মে ছোট ভাইকে ফোন করে জানানো হয় তিনি করোনা আক্রান্ত। বাড়িতে অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে পাঁশকুড়ার বড়মা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
১০ মে সন্ধ্যাবেলা হুঁশ ফেরে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের। বুঝতে পারেন, ভাই নয়, করোনা আক্রান্ত দাদা। ফের অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আনা হয় দাদাকে। তবে করোনা রোগীদের সংস্পর্শে আসায় ভাইকে ছুটি দেননি চিকিৎসকরা।
ঘটনার তুমুল সমালোচনা করেছেন, বিজেপি সাংসদ কুনার হেমব্রম। তিনি বলেন, ‘রাজ্যে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যে ভেঙে পড়েছে তার প্রকৃষ্ঠ উদারহণ এই ঘটনা। সুস্থ মানুষকে করোনা হাসপাতালে ভর্তি করে দেওয়া হচ্ছে। এর থেকে খারাপ আর কী হতে পারে?’
করোনা পরিস্থিতির মধ্যে ভ্রান্তিবিলাসে চাঞ্চল্য ঝাড়গ্রামে। অভিযোগ, করোনা আক্রান্ত দাদার বদলে ভাইকে নিয়ে গিয়ে Covid-19 হাসপাতালে ভর্তি করেছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। ওদিকে করোনা আক্রান্ত দাদা পড়ে রয়েছেন বাড়িতে। এই ঘটনায় প্রশাসনের তীব্র সমালোচনা করেছে বিরোধীরা। স্পিকটি নট জেলা প্রশাসনের কর্তারা।
জানা গিয়েছে, গত ৭ মে ওড়িশা থেকে ঝাড়গ্রামের জয়নগর গ্রামে ফেরেন ২ ভাই। পশ্চিমবঙ্গে ঢোকার সময় তাদের লালারসের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। গত ৯ মে ছোট ভাইকে ফোন করে জানানো হয় তিনি করোনা আক্রান্ত। বাড়িতে অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে পাঁশকুড়ার বড়মা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে।
১০ মে সন্ধ্যাবেলা হুঁশ ফেরে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের। বুঝতে পারেন, ভাই নয়, করোনা আক্রান্ত দাদা। ফের অ্যাম্বুল্যান্স পাঠিয়ে বাড়ি থেকে হাসপাতালে আনা হয় দাদাকে। তবে করোনা রোগীদের সংস্পর্শে আসায় ভাইকে ছুটি দেননি চিকিৎসকরা।
ঘটনার তুমুল সমালোচনা করেছেন, বিজেপি সাংসদ কুনার হেমব্রম। তিনি বলেন, ‘রাজ্যে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা যে ভেঙে পড়েছে তার প্রকৃষ্ঠ উদারহণ এই ঘটনা। সুস্থ মানুষকে করোনা হাসপাতালে ভর্তি করে দেওয়া হচ্ছে। এর থেকে খারাপ আর কী হতে পারে?’