কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নয়া তালিকায় নাম রয়েছে জন বারলার। ডুয়ার্স থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। স্বাভাবিকভাবেই আলিপুরদুয়ারে গেরুয়া শিবিরের অন্দরে খুশির হাওয়া। তবে এর সঙ্গেই বাসিন্দাদের মধ্যে ঘুরে ফিরে আসছে জন বারলার রাজ্যভাগের দাবির প্রসঙ্গ। বাসিন্দাদের একাংশের দাবি উত্তরবঙ্গকে আলাদা রাজ্য করার দাবিতে সম্প্রতি বার বার সরব হয়েছিলেন আলিপুরদুয়ারের বিজেপি সাংসদ জন বারলা। খোদ দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ এব্যাপারে ভিন্ন মতামত দিলেও নিজের অবস্থানে অনড় ছিলেন জন বারলা। এনিয়ে নানা চর্চাও হচ্ছিল গেরুয়া শিবিরের অন্দরে। এসবের মধ্যেই একেবারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর চেয়ারে বসানো হচ্ছে সেই জন বারলাকেই। কিন্তু এত বিতর্কের পরেও কেন জন বারলাকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে বসানো হচ্ছে?
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আসলে বারলাকে মন্ত্রী করে এক ঢিলে একাধিক পাখি মারতে চেয়েছেন কেন্দ্রের শাসক শিবির। তৃণমূলকে চাপে রাখার জন্যও এটা একটা কৌশল বলা যেতে পারে। আসলে একটা সময় আদিবাসী বিকাশ পরিষদের নেতা হিসাবে নাগরাকাটা, বানারহাটে একেবারে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আন্দোলন করতে দেখা যেত বারলাকে। চা বাগান থেকেই উঠে এসেছিলেন জন বারলা। এরপর ২০১৯য়ের ভোটে বিজেপির টিকিটে সাংসদ হয়ে যান। সংসদে ২০১৯ সালের জুলাই মাসে প্রথম যেদিন বক্তব্য পেশ করেছিলেন, সেদিনও তিনি বলেছিলেন চা শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি, পাট্টা, বন্ধ বাগান খোলা, অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিকদের পাওনাগণ্ডা মেটানোর কথা। চা বলয়ের সেই জনপ্রতিনিধিকেই এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করা হচ্ছে।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আলাদা রাজ্যের দাবি তুলে ইতিমধ্যেই উত্তরের একাধিক আঞ্চলিক সংগঠনকে পাশে পেয়ে গিয়েছেন বারলা। এবার সেই বারলারই গুরুত্ব আরও বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হল। এর সঙ্গেই চা বলয়ের মন জয়ের ক্ষেত্রেও বারলাকে মন্ত্রী করে কৌশলী পদক্ষেপ নিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। একদিকে চা বলয়ের ধসে যাওয়া ভোটব্যাঙ্ককে রক্ষা করা, অন্যদিকে আদিবাসী ভোট ব্যাঙ্ককে অটুট রাখার ক্ষেত্রেও বারলার মন্ত্রীত্বের চেয়ারকে কাজে লাগানোর কৌশল পরোক্ষে নিলেন বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর তালিকায় নাম রয়েছে জন বারলার। স্বাভাবিকভাবেই আলিপুরদুয়ারে গেরুয়া শিবিরের অন্দরে খুশির হাওয়া। তবে এর সঙ্গে বাসিন্দাদের মধ্যে ঘুরে ফিরে আসছে জন বারলার রাজ্যভাগের দাবির প্রসঙ্গ। বাসিন্দাদের একাংশের দাবি উত্তরবঙ্গকে আলাদা রাজ্য করার দাবিতে সম্প্রতি বার বার সরব হয়েছিলেন আলিপুরদুয়ারের বিজেপি সাংসদ জন বারলা। খোদ দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ এব্যাপারে ভিন্ন মতামত দিলেও নিজের অবস্থানে অনড় ছিলেন জন বারলা। এনিয়ে নানা চর্চাও হচ্ছিল গেরুয়া শিবিরের অন্দরে। এসবের মধ্যেই একেবারে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর চেয়ারে বসানো হচ্ছে সেই জন বারলাকেই। কিন্তু কেন জন বারলাকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর মতো গুরুত্বপূর্ণ চেয়ারে বসানো হচ্ছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, একটা সময় আদিবাসী বিকাশ পরিষদের নেতা হিসাবে একেবারে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আন্দোলন করতে দেখা যেত তাঁকে। চা বাগান থেকেই উঠে এসেছিলেন জন বারলা। সংসদে ২০১৯ সালের জুলাই মাসে প্রথম যেদিন বক্তব্য পেশ করেছিলেন তিনি সেদিনও তিনি বলেছিলেন চা শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি পাট্টা, বন্ধ বাগান খোলা, অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিকদের পাওনাগণ্ডা মেটানোর কথা। চা বলয়ের সেই জনপ্রতিনিধিকেই এবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রী করা হচ্ছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আলাদা রাজ্যের দাবি তুলে ইতিমধ্যেই উত্তরের একাধিক আঞ্চলিক সংগঠনকে পাশে পেয়ে গিয়েছেন বারলা। এবার সেই বারলার গুরুত্ব আরও বৃদ্ধির উদ্যোগ নেওয়া হল। এর সঙ্গেই চা বলয়ের মন জয়ের ক্ষেত্রেও বারলাকে মন্ত্রী করে কৌশলী পদক্ষেপ নিয়েছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। একদিকে চা বলয়ের ধসে যাওয়া ভোটব্যাঙ্ককে রক্ষা করা, অন্যদিকে আদিবাসী ভোট ব্যাঙ্ককে অটুট রাখার ক্ষেত্রেও বারলার মন্ত্রীত্বের চেয়ারকে কাজে লাগানোর কৌশল নিলেন বিজেপি শীর্ষ নেতৃত্ব।
|#+|