কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পিছনে ফেলে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে কংগ্রেস। তার পরই পশ্চিমবঙ্গের জেলায় জেলায় শুরু হয়েছে কংগ্রেস কর্মীদের উজ্জাপন। এরই মধ্যে দখিনা হাওয়ায় বলীয়ান হয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি বললেন, ‘আগামী দিনে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল বাস্পীভূত হয়ে যাবে। মিলিয়ে নেবেন আমার কথা।’
এদিন অধীরবাবু বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল আগামীদিনে উঠে যাবে। বাষ্পীভূত হয়ে যাবে। মিলিয়ে নেবেন আমার কথা। হয় কংগ্রেস, নয় বিজেপি। মাঝে কিছু করে লাভ নেই। বিজেপিকে সারা দেশে রুখতে গেলে কংগ্রেসকে দরকার। কংগ্রেস ধর্ম নিরপেক্ষতার প্রতীক। ঐক্যবদ্ধ ভারত, উন্নয়নের প্রতীক কংগ্রেস। কৃষক-শ্রমিকের স্বার্থের প্রতীক। এদিক-ওদিক না তাকিয়ে বাংলার মানুষ সব কংগ্রেসে চলে আসুন। বিজেপিকে হারাতে কংগ্রেস আজ অপরিহার্য'।
এদিন রাজ্যের জেলায় জেলায় কর্ণাটকে কংগ্রেসের জয় উজ্জাপন করেন দলীয় কর্মীরা। কলকাতাতেও বেরোয় শোভাযাত্রা। আবির খেলে, মিষ্টি খাইয়ে উজ্জাপনে সামিল হন সমর্থকরাও। শনিবার কর্ণাটক বিধানসভার ভোটগণনা শেষ হলে দেখা যায় ধরাশায়ী হয়েছে শাসক বিজেপি। তারা পেয়েছে মাত্র ৬৪টি আসন। ১৩৬টি আসন নিয়ে সরকার গঠনের জন্য নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে কংগ্রেস। জেডিএস ২০টি আসন পেয়েছে। অন্যরা পেয়েছে ৪টি আসন।