তৃণমূল কংগ্রেসই কি কৌশানী মুখোপাধ্যায়কে চক্রান্ত করে হারিয়েছে? এমনই প্রশ্ন তুলে দিলেন এবারের বিধানসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর উত্তররের তৃণমূল প্রার্থীর প্রেমিক বনি সেনগুপ্ত। বাংলা সংবাদমাধ্যম এই সময় ডিজিটালে বনি দাবি করেন, ভোটের পর বনি তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় পুরো বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে কী হয়েছিল, কীভাবে হয়েছিল এবং কেন হয়েছিল।
এবার বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূলে যোগ দেন কৌশানী। যিনি দীর্ঘদিনই তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। কয়েকদিন পর আবার বিজেপিতে যোগ দেন বনি। কৌশানীকে কৃষ্ণনগর উত্তরের টিকিট দিয়েছিল তৃণমূল। পরে সেই আসনে মুকুলের নাম ঘোষণা করেছিল বিজেপি। রাজ্যে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তৃণমূল ক্ষমতায় এলেও কৃষ্ণনগর উত্তরে হেরে গিয়েছিলেন কৌশানী। ভোটের ফলাফল প্রকাশের দেড় মাসের মধ্যেই তৃণমূলে চলে আসেন মুকুল। তাতেই ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন বনি।
ওই সংবাদমাধ্যমে বনি দাবি করেন, কৌশানী হেরে যাওয়ায় খারাপ লেগেছিল। সায়নী ঘোষ এবং কৌশানী সবথেকে বেশি খেটেছিলেন। কৌশানী একাধিবার অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পায়ের অবস্থাও খারাপ ছিল। কৌশানীর সঙ্গে যা হয়েছে, সেটা উচিত হয়নি। মুকুল তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে কী হয়েছিল, কীভাবে হয়েছিল এবং কেন হয়েছিল। বনিকে উদ্ধৃত করে এই সময় ডিজিটালে বলা হয়েছে, ‘ভোটের ফলাফল ঘোষণার পরেই মুকুল রায়ের যোগদান, সব কিছু এত তাড়াতাড়ি হল, তাতে সবার মনে হয়েছিল কিছু পরিকল্পিত ছিল। অনেক কিছুই হয়তো ছিল, যা অজান্তে ঘটছিল।’
এবার বিধানসভা ভোটের আগে তৃণমূলে যোগ দেন কৌশানী। যিনি দীর্ঘদিনই তৃণমূল-ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। কয়েকদিন পর আবার বিজেপিতে যোগ দেন বনি। কৌশানীকে কৃষ্ণনগর উত্তরের টিকিট দিয়েছিল তৃণমূল। পরে সেই আসনে মুকুলের নাম ঘোষণা করেছিল বিজেপি। রাজ্যে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে তৃণমূল ক্ষমতায় এলেও কৃষ্ণনগর উত্তরে হেরে গিয়েছিলেন কৌশানী। ভোটের ফলাফল প্রকাশের দেড় মাসের মধ্যেই তৃণমূলে চলে আসেন মুকুল। তাতেই ষড়যন্ত্রের গন্ধ পাচ্ছেন বনি।
ওই সংবাদমাধ্যমে বনি দাবি করেন, কৌশানী হেরে যাওয়ায় খারাপ লেগেছিল। সায়নী ঘোষ এবং কৌশানী সবথেকে বেশি খেটেছিলেন। কৌশানী একাধিবার অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। পায়ের অবস্থাও খারাপ ছিল। কৌশানীর সঙ্গে যা হয়েছে, সেটা উচিত হয়নি। মুকুল তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে কী হয়েছিল, কীভাবে হয়েছিল এবং কেন হয়েছিল। বনিকে উদ্ধৃত করে এই সময় ডিজিটালে বলা হয়েছে, ‘ভোটের ফলাফল ঘোষণার পরেই মুকুল রায়ের যোগদান, সব কিছু এত তাড়াতাড়ি হল, তাতে সবার মনে হয়েছিল কিছু পরিকল্পিত ছিল। অনেক কিছুই হয়তো ছিল যা অজান্তে ঘটছিল।’|#+|
যদিও বনির মন্তব্যে পাত্তা দিতে নারাজ তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তিনি দাবি করেন, কোনও ষড়যন্ত্রের প্রশ্নই ওঠে না। কৌশানীর পাশে দাঁড়িয়েছিল তৃণমূল। তা কৌশানীও ভালোভাবে জানেন। লড়াইয়ে হার-জিত থাকেই। সেইসঙ্গে তাঁর কটাক্ষ, ভোটের সময় বান্ধবীকে সাহায্য না করে বিজেপিতে গিয়ে ‘লাফালাফি’ করছিলেন। এখন দরদ দেখাচ্ছেন।