বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > দল সামলাতে পারবেন? রাজ্য সভাপতির যোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন রায়গঞ্জের বেসুরো বিধায়কের

দল সামলাতে পারবেন? রাজ্য সভাপতির যোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন রায়গঞ্জের বেসুরো বিধায়কের

উত্তর দিনাজপুরের বিজেপি বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী (ফাইল ছবি)

তিনি রাজ্য সভাপতির চেয়ার পাওয়ার পরে বালুরঘাটের বিজেপি কর্মীরা যখন নানাভাবে উদযাপন করছেন তখন সেই গেরুয়া শিবিরের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী সুকান্ত মজুমদারের ম্যাচিওরিটি নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিলেন।

রায়গঞ্জের বিজেপি বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী। ইদানিং দলের একাংশের বিরুদ্ধে বার বারই মুখ খুলছেন তিনি। এমনকী দলের সমস্ত কাজকর্ম থেকেও নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন কৃষ্ণ কল্যাণী। এনিয়ে দলের অন্দরে কম জলঘোলা হয়নি। এবার বিজেপির সেই বেসুরো বিধায়কের নিশানায় দলেরই নব নিযুক্ত রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশের জেলা থেকেই সাংসদ নির্বাচিত হয়েছিলেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি রাজ্য সভাপতির চেয়ার পাওয়ার পরে বালুরঘাটের বিজেপি কর্মীরা যখন নানাভাবে উদযাপন করছেন তখন সেই গেরুয়া শিবিরের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী সুকান্ত মজুমদারের ম্যাচিওরিটি নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিলেন। 

সুকান্ত মজুমদারকে অভিনন্দন জানিয়েও খোঁচা দিতে ছাড়েননি কৃষ্ণ কল্যাণী। তিনি বলেন, ‘এটা হঠাৎ করে একটা সিদ্ধান্ত। দিলীপদাও টিভির মাধ্যমে জেনেছেন। খারাপ লেগেছে। বিধায়কদের কাছেও খবর ছিল না। কোনও আলাপ আলোচনা হয়নি। আমি জানি না দলের এতে কতটা ভালো হবে। তবে দলের মধ্যে আলাপ আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিলে ভালো হত। তবে তিনি  কী হিসাবে দল সামলাবেন সেটা তাঁর ব্যাপার। তবে তিনি কি এতটাই ম্যাচিওর যে রাজ্যের রাজনীতিকে সামলাতে পারবেন। আমার সন্দেহ আছে। কোনও একজন অভিজ্ঞতা সম্পন্ন রাজনীতিবিদকে আনলে তাতে বিজেপির ভালো হত।’  পাশাপাশি প্রাক্তন মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে একমত হয়েই তাঁর দাবি, ‘রাজনীতিতে ব্যক্তিগত আক্রমণ করাটা ঠিক নয়। ’

 

বন্ধ করুন