আচমকাই রাজভবনে এসেছিলেন। সেখানে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে প্রায় দু'ঘণ্টা বৈঠক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে রাজ্যের বাজেট এবং বিধান পরিষদ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। যদিও আলোচনার বিষয় নিয়ে নবান্ন এবং রাজভবনের তরফে কিছু জানানো হয়নি।
আচমকাই রাজভবনে এসেছিলেন। সেখানে রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে প্রায় দু'ঘণ্টা বৈঠক করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে রাজ্যের বাজেট এবং বিধান পরিষদ নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। যদিও আলোচনার বিষয় নিয়ে নবান্ন এবং রাজভবনের তরফে কিছু জানানো হয়নি।|#+|
বুধবার মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যপালের পূর্বনির্ধারিত কোনও বৈঠকের বিষয়ে ঘোষণা করা হয়নি। তারইমধ্যে নবান্ন থেকে বেরিয়ে দুপুর ৩ টে ৫০ মিনিট নাগাদ রাজভবনে চলে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। কী বিষয় নিয়ে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান এবং সাংবিধানিক প্রধানের মধ্যে আলোচনা হবে, তা নিয়ে সরকারিভাবে কিছু জানানো হয়নি। তারইমধ্যে একান্তে প্রায় দু'ঘণ্টার বৈঠক চলে মমতা ও ধনখড়ের। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, রাজ্যের বাজেট এবং বিধান পরিষদ নিয়ে দু'জন আলোচনা করতে পারেন। সেইসঙ্গে আরও কয়েকটি বিষয় নিয়ে আলোচনায় উঠে আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট মহলের ধারণা।
এমনিতে বিজেপির বিরোধিতা সত্ত্বেও এবারের অধিবেশনে বিধানসভায় ভোটাভুটির মাধ্যমে বিধান পরিষদ গঠনের প্রস্তাব পাশ হয়ে গিয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী, বিধানসভায় পাশের পর বিধান পরিষদ গঠনের জন্য রাজ্যপালের অনুমোদন প্রয়োজন। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, সেই বিধান পরিষদ গঠনের প্রস্তাবেই দ্রুত ছাড়পত্র দেওয়া নিয়ে ধনখড়ের সঙ্গে আলোচনা হতে পারে মমতা। এমনিতে ১৯৫২ সালের ৫ জুন ৫১জন সদস্যকে নিয়ে বাংলায় বিধান পরিষদ গঠিত হয়েছিল। তবে ১৯৬৯ সালের ২১শে মার্চ বিধান পরিষদকে অবলুপ্ত করে দেওয়া হয়।