বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে স্ত্রীকে বালিশচাপা দিয়ে খুন করে পালাল স্বামী। ঘটনায় শনিবার ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় ভাঙড়ের পোলেরহাটে। পুলিশ দেহ উদ্ধারে গেলে বাধা দেয় আত্মীয়রা। দুপক্ষের সংঘর্ষে এক পুলিশকর্মীসহ ২ জন আহত হয়েছেন। অভিযুক্ত আরশেদ মোল্লার প্রেমিকাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
১৫ বছর আগে পোলেরহাটের বাসিন্দা আরশেদ মোল্লার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল মরিয়ম বিবি। দম্পতির ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। অভিযোগ, সম্প্রতি স্থানীয় এক মহিলার সঙ্গে আরশেদের ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। যার জেরে স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়ই বিবাদ বেঁধে থাকত তাঁর। শুক্রবার রাতে কাজকর্ম সেরে নিজের ঘরে ঘুমাতে চলে যান মরিয়ম। সকালে ছেলে মেয়েরা তাঁকে ডাকতে গিয়ে দেখে মায়ের শরীর নিথর।
সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবেধীদের বিষয়টি জানায় তারা। প্রতিবেশীরা এসে দেখে মৃত্যু হয়েছে বধূর। খোঁজ নেই তাঁর স্বামী আরশেদের।
এর পর কাশীপুর থানায় খর দেন প্রতিবেশীরা। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। এর পর দেহ ময়নাতদন্তে পাঠাতে গেলে পুলিশকে বাধা দেয় মরিয়ম বিবির পরিবারের সদস্যরা। পুলিশের ওপর হামলা চালায় তারা। হামলায় এক পুলিশকর্মীর হাতে চোট লেগেছে। আত্মরক্ষায় পুলিশ লাঠি চালালে নিহতের পরিবারের এক সদস্য আহত হন। শেষে দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কের জেরে স্ত্রীকে বালিশচাপা দিয়ে খুন করে পালাল স্বামী। ঘটনায় শনিবার ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় ভাঙড়ের পোলেরহাটে। পুলিশ দেহ উদ্ধারে গেলে বাধা দেয় আত্মীয়রা। দুপক্ষের সংঘর্ষে এক পুলিশকর্মীসহ ২ জন আহত হয়েছেন। অভিযুক্ত আরশেদ মোল্লার প্রেমিকাকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
১৫ বছর আগে পোলেরহাটের বাসিন্দা আরশেদ মোল্লার সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল মরিয়ম বিবি। দম্পতির ২ মেয়ে ও ১ ছেলে রয়েছে। অভিযোগ, সম্প্রতি স্থানীয় এক মহিলার সঙ্গে আরশেদের ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। যার জেরে স্ত্রীর সঙ্গে প্রায়ই বিবাদ বেঁধে থাকত তাঁর। শুক্রবার রাতে কাজকর্ম সেরে নিজের ঘরে ঘুমাতে চলে যান মরিয়ম। সকালে ছেলে মেয়েরা তাঁকে ডাকতে গিয়ে দেখে মায়ের শরীর নিথর।
সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবেধীদের বিষয়টি জানায় তারা। প্রতিবেশীরা এসে দেখে মৃত্যু হয়েছে বধূর। খোঁজ নেই তাঁর স্বামী আরশেদের।
এর পর কাশীপুর থানায় খর দেন প্রতিবেশীরা। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে আনুষ্ঠানিকভাবে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। এর পর দেহ ময়নাতদন্তে পাঠাতে গেলে পুলিশকে বাধা দেয় মরিয়ম বিবির পরিবারের সদস্যরা। পুলিশের ওপর হামলা চালায় তারা। হামলায় এক পুলিশকর্মীর হাতে চোট লেগেছে। আত্মরক্ষায় পুলিশ লাঠি চালালে নিহতের পরিবারের এক সদস্য আহত হন। শেষে দেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
|#+|
নিহতের সন্তানদের দাবি, রাতে মা-কে বালিশ চাপা দিয়ে খুন করে পালিয়েছে বাবা। এর পর স্থানীয়দের ক্ষোভ গিয়ে পড়ে আরশেদের প্রেমিকার ওপর। তাঁকে পুলিশের হাতে তুলে দেন স্থানীয়রা।