সেই ভয়ঙ্কর দিনের স্মৃতি একেবারে গেঁথে গিয়েছে অনেকের মনে। একের পর এক দানবীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছিল সেদিন। সাজানো হোটেলগুলিকে একেবারে তছনছ করে দিয়েছে ইয়াস ঝড় আর সমুদ্রের ঢেউ। এখন জল নেমে গিয়েছে। কিন্তু পড়ে রয়েছে ভয়াবহ ধ্বংসের ছাপ। একেবারে অথৈ জলে পড়েছেন পর্যনট ব্যবসায়ীরা। করোনা আর কার্যত লকডাউনের জেরে গত বছর থেকেই পর্যটন ব্যবসা কার্যত লাটে উঠেছে। এবার পুজোর আগে ফের ঘুরে দাঁড়ানোর কথা ভাবছিলেন হোটেল মালিকরা। নতুন করে সৈকত সংলগ্ন কিছু হোটেলকে সাজানো হয়েছিল। কিন্তু ইয়াস এসে শেষ করে দিল সব। এমনটাই দাবি হোটেল ব্যবসায়ীদের।
সৈকত বরাবর একের পর এক হোটেলের ভগ্নস্তুপ দাঁড়িয়ে রয়েছে। ভেতরে একেবারে লণ্ডভণ্ড অবস্থা। ঝড়ের দিন নানাভাবে জল আটকানোর চেষ্টা করেছিলেন হোটেলের কর্মীরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষতি আটকানো যায়নি। দরজা, জানালা, খাটের অংশ, পাঁচিলে অংশ চারদিকে ছড়িয়ে রয়েছে। এই পরিস্থিতি থেকে কীভাবে আবার ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব তা কিছুতেই বুঝতে পারছেন না হোটেল ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয় সূত্রে খবর. মন্দারমণিতে প্রায় ২০০টি হোটেল আছে। কিন্তু ইয়াসের দাপটে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৭০টি হোটেল, রিসর্ট। বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গিয়েছে। মাটি ধসে গিয়েছে। এদিকে কবে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে মন্দারমণি, কবে আবার জমে উঠবে পর্যটন ব্যবসা তা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না স্থানীয় বাসিন্দা থেকে পর্যটন ব্যবসায়ীরা। খাঁ খাঁ করছে গোটা এলাকা। তার মাঝে একের পর এক রিসর্টের ধ্বংসস্তুপ। হোটেল মালিক সংগঠনের সভাপতি সন্দীপন বিশ্বাস বলেন, ‘সব তছনছ অবস্থা। বহু হোটেল ভেঙে গিয়েছে। প্রচুর আর্থিক ক্ষতি হয়েছে মন্দারমণিতে।’
সেই ভয়ঙ্কর দিনের স্মৃতি একেবারে গেঁথে গিয়েছে অনেকের মনে। একের পর এক দানবীয় ঢেউ আছড়ে পড়েছিল সেদিন। সাজানো হোটেলগুলিকে একেবারে তছনছ করে দিয়েছে ইয়াস ঝড় আর সমুদ্রের ঢেউ। এখন জল নেমে গিয়েছে। কিন্তু পড়ে রয়েছে ভয়াবহ ধ্বংসের ছাপ। একেবারে অথৈ জলে পড়েছেন পর্যনট ব্যবসায়ীরা। করোনা আর কার্যত লকডাউনের জেরে গত বছর থেকেই পর্যটন ব্যবসা কার্যত লাটে উঠেছে। এবার পুজোর আগে ফের ঘুরে দাঁড়ানোর কথা ভাবছিলেন হোটেল মালিকরা। নতুন করে সৈকত সংলগ্ন কিছু হোটেলকে সাজানো হয়েছিল। কিন্তু ইয়াস এসে শেষ করে দিল সব। এমনটাই দাবি হোটেল ব্যবসায়ীদের।
সৈকত বরাবর একের পর এক হোটেলের ভগ্নস্তুপ দাঁড়িয়ে রয়েছে। ভেতরে একেবারে লণ্ডভণ্ড অবস্থা। ঝড়ের দিন নানাভাবে জল আটকানোর চেষ্টা করেছিলেন হোটেলের কর্মীরা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ক্ষতি আটকানো যায়নি। দরজা, জানালা, খাটের অংশ, পাঁচিলে অংশ চারদিকে ছড়িয়ে রয়েছে। এই পরিস্থিতি থেকে কীভাবে আবার ঘুরে দাঁড়ানো সম্ভব তা কিছুতেই বুঝতে পারছেন না হোটেল ব্যবসায়ীরা।
স্থানীয় সূত্রে খবর. মন্দারমণিতে প্রায় ২০০টি হোটেল আছে। কিন্তু ইয়াসের দাপটে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৭০টি হোটেল, রিসর্ট। বিভিন্ন জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে গিয়েছে। মাটি ধসে গিয়েছে। এদিকে কবে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে মন্দারমণি, কবে আবার জমে উঠবে পর্যটন ব্যবসা তা কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না স্থানীয় বাসিন্দা থেকে পর্যটন ব্যবসায়ীরা। খাঁ খাঁ করছে গোটা এলাকা। তার মাঝে একের পর এক রিসর্টের ধ্বংসস্তুপ। হোটেল মালিক সংগঠনের সভাপতি সন্দীপন বিশ্বাস বলেন, সব তছনছ অবস্থা। বহু হোটেল ভেঙে গিয়েছে। প্রচুর আর্থিক ক্ষতি হয়েছে মন্দারমণিতে।
|#+|