বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Burdwan Incident: চলন্ত বাসে ঘটল অগ্নিকাণ্ড, বিকট শব্দে যাত্রীদের ভাঙল ঘুম, তীব্র আতঙ্ক বর্ধমানে

Burdwan Incident: চলন্ত বাসে ঘটল অগ্নিকাণ্ড, বিকট শব্দে যাত্রীদের ভাঙল ঘুম, তীব্র আতঙ্ক বর্ধমানে

বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল।

পরিস্থিতি বেগতিক দেখে দমকলে খবর দেওয়া হয়। দমকলের ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগে। তার জেরে আগুনের লেলিহান শিখায় বাসে থাকা যাত্রীদের মালপত্র সবই পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। কলকাতা থেকে দুমকার উদ্দেশে যাচ্ছিল বাসটি। পথে বর্ধমানে রেনেসাঁর কাছে হঠাৎই বাসে একটি প্রচণ্ড শব্দ হয়। যাত্রীদের ঘুম ভেঙে যায়।

কলকাতা থেকে বাসটি ছেড়েছিল। দুমকা যাওয়ার পথে বর্ধমানে মাঝরাতে সেই বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটল। নিশুতি রাতে দ্রুতগতিতে তখন ছুটছিল বাসটি। যাত্রীরাও তখন ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু ঘুম ভেঙে গেল আচমকা বিকট শব্দে। তখন তীব্র আতঙ্ক তৈরি হয় বাসের মধ্যে। মুহূর্তের মধ্যে যাত্রীদের চিৎকার ‘‌আগুন, আগুন লেগেছে বাসে’‌। আর কিছু বুঝে ওঠার আগেই বাসটি টালমাটাল হয়ে থেমে যায় খানিকটা এগিয়ে।

ঠিক কী ঘটেছে বর্ধমানে?‌ স্থানীয় সূত্রে খবর, চলন্ত বাসে ঘুমন্ত যাত্রীরা আকস্মিকতার ঘোর তখনও কাটিয়ে উঠতে পারেননি। অথচ বাসের পিছন থেকে ধোঁয়া বের হতে শুরু করে। আগুনের ফুলকি দেখা যাচ্ছিল। হুড়োহুড়ি করে বাস থেকে দ্রুত নামতে থাকেন যাত্রীরা। তার জেরে রাস্তায় অনেকে পড়েও যান। কিন্তু প্রাণে বেঁচেছেন। এদিন মাঝরাতে চলন্ত বাসে আগুন লেগে ভস্মীভূত হয়ে যায় গোটা বাস। বর্ধমানের ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের রেনেসাঁর কাছে এই বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ব্যাপক আলোড়ন ছড়িয়ে পড়ে। তবে আগুনে হতাহতের খবর নেই।

তারপর ঠিক কী ঘটল?‌ পরিস্থিতি বেগতিক দেখে দমকলে খবর দেওয়া হয়। দমকলের দুটি ইঞ্জিন এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লাগে। আর তার জেরে আগুনের লেলিহান শিখায় বাসে থাকা যাত্রীদের মালপত্র সবই পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে। কলকাতা থেকে দুমকার উদ্দেশে যাচ্ছিল বাসটি। পথে বর্ধমানের রেনেসাঁর কাছে হঠাৎই বাসে একটি প্রচণ্ড শব্দ হয়। তাতে যাত্রীদের ঘুম ভেঙে যায়। বাসে পিছনের চাকা ফেটে গিয়েই আগুন ধরে যায়। দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে গোটা বাসটি।

আর কী জানা যাচ্ছে?‌ এই পরিস্থিতিতে আতঙ্ক নিয়ে তাড়াহুড়ো করে যাত্রীরা নিজেরাই বাস থেকে বেরিয়ে আসেন। তবে দমকলের দুটি ইঞ্জিন যতক্ষণে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে, ততক্ষণে গোটা বাস ভস্মীভূত হয়ে যায়। যাত্রীরা বাস থেকে নামতে পারলেও যাত্রীদের মালপত্র সবই আগুনের গ্রাসে চলে গিয়েছে। বাসে এক যাত্রী ছিলেন বিসি রায় শিশু হাসপাতালের কর্মী। তিনি ঘটনার ভয়াবহতা নিয়ে বলেন, ‘‌বাসে পর পর দুটি টায়ার ফেটে ছিল। তার পর মুহূর্তেই আগুন ধরে যায়। আমাদের হাসপাতালের একটা টিম চলে এসেছিল। সব যাত্রীদের সুস্থ অবস্থায় উদ্ধার করা গিয়েছে। মাঝরাতে ঘটেছে বলে বড় দুর্ঘটনার আশঙ্কা ছিলই।’‌

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup

বন্ধ করুন