রাজ্যে ফের নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ। ফের অভিযোগ এল মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর থেকে। সেখানে দশম শ্রেণির ছাত্রীকে রাতে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল স্থানীয় যুবকের বিরুদ্ধে। পাশবিক নির্যাতনে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েছে ওই ছাত্রী। তাঁর চিকিৎসা চলছে। অভিযুক্ত পলাতক। পুলিশ তাকে খুঁজছে।
মালদার হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের কুমেদপুরের ঘটনা। নাবালিকার পরিবারের দাবি, সোমবার রাতে শৌচকর্ম করতে ঘর থেকে বেরিয়েছিল সে। তখনই তাঁকে মুখ চেপে তুলে নিয়ে যায় সুলতান আনসারি নামে স্থানীয় এক অভিযুক্ত। এর পর গ্রামের পাশে ফাঁকা মাঠে ধর্ষণ করে নাবালিকাকে। নাবালিকা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাঁকে বাড়িতে নিয়ে যায় অভিযুক্ত। সেখানে তাঁকে ফের ধর্ষণ করে। হাত পা বেঁধে মুখে কাপড় গুঁজে নাবালিকার ওপর পাশবিক নির্যাতন চালায় বলে অভিযোগ। এর পর কিশোরীকে ওই অবস্থায় ফেলে পালায় সে। প্রাণ বাঁচাতে আর্তচিৎকার শুরু করে কিশোরী। ততক্ষণে নাবালিকাকে খুঁজতে খুঁজতে সেখানে পৌঁছয় বাড়ির লোক। চিৎকারে বাড়ির সামনে জড়ো হয়ে যান স্থানীয়রাও।
নাবালিকাকে উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যান পরিজনরা। এর পর হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় সুলতান আনসারির বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে নাবালিকার পরিবার। অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ।