‘ট্রেলার’-এই বোঝা গিয়েছিল, কী হতে চলেছে। পুরো ‘চিত্রনাট্য’-এ তার কোনও পরিবর্তন হল না। বরং নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্মজয়ন্তীতে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষণ শুনে অধিকাংশের বক্তব্য, ভোটের আগে একপ্রস্থ টক্কর দিলেন দু'জনে। তাঁরাই যে সবথেকে বড় নেতাজি-প্রেমিক, তা প্রমাণ করতে কোনও কসুর ছাড়লেন না। দীর্ঘক্ষণ ভাষণ দিলেন। হাজির হলেন নেতাজি ভবনে। পার্থক্য বলতে শুধু মমতা সরাসরি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালেন। জানালেন, সবাই নেতাজিকে বুঝতে পারেন না। তবে মোদী সেই পথে হাঁটলেন না। বরং চিরাচরিত ভঙ্গিমায় বাঙালি ভাবাবেগকে উস্কে দিয়ে মোদী দাবি করলেন, তাঁর সরকার যা কাজ করেছে, তাতে খুশি হতেন স্বয়ং নেতাজি। নেতাজির জন্য কী কী কাজ করেছেন, তা স্মরণ করিয়ে দিতেও ভুললেন না তিনি। তা দেখে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকের সংক্ষিপ্ত প্রতিক্রিয়া, পরের বছর এভাবে নেতাজির জন্মজয়ন্তী পালন হবে তো!
আত্মনির্ভর ভারত অভিযানে নেতৃত্ব দেবে সোনার বাংলা: ভোটের মুখে বললেন মোদী
আত্মনির্ভর ভারত অভিযানে নেতৃত্ব দেবে সোনার বাংলা: ভোটের মুখে বললেন মোদী - পড়ুন এখানে
বক্তৃতার শুরুতেই মোদীর সামনে জয় শ্রী রাম স্লোগান, ক্ষোভে বক্তব্যই রাখলেন না মমতা
বক্তৃতার শুরুতেই মোদীর সামনে জয় শ্রী রাম স্লোগান, ক্ষোভে বক্তব্যই রাখলেন না মমতা - পড়ে নিন এখানে
আজ শক্তিশালী ভারত দেখে কতটা গর্বিত হতেন নেতাজি : মোদী
আজ শক্তিশালী ভারত দেখে কতটা গর্বিত হতেন নেতাজি, নিজের দেশকে আত্মনির্ভর হতে দেখে কতটা গর্বিত হতেন নেতাজি। আত্মনির্ভর ভারতের লক্ষ্য ছিল নেতাজির।
বিদ্যাসাগর, শরৎচন্দ্র, জগদীশচন্দ্র - নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে ভাবাবেগ 'চাল' মোদীর
মোদী আরও জানান, আজ শুধু নেতাজির জন্ম হয়নি, ভারতের নয়া আত্মগৌরবের জন্ম হয়েছিল। নেতাজির মা'কে সম্মান জানাই। বাংলার পুণ্যভূমি উপহার দিয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, অনুকূল ঠাকুর, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, রামকৃষ্ণ পরহংসদেব, রামমোহন রায়, মা সারদাময়ী, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, জগদীশচন্দ্র বসু, মেঘনাথ সাহা, প্রণব মুখোপাধ্যায়, পি সি রায়, সুরেন্দ্রনাথ রায়দের। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগে যা বড়সড় ‘চাল’।
ছোটোবেলা থেকে নেতাজির নাম শুনলেই আলাদা অনুপ্রেরণা কাজ করে : মোদী
ভাষণের শুরুতেই 'জয় হিন্দ' বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, 'ছোটোবেলা থেকে যেদিন থেকে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নাম শুনেছি, তারপর থেকে যে কোনও পরিস্থিতিতে থাকি না, তাঁর নাম কানে এলেই আলাদা অনুপ্রেরণা কাজ করে। এমন মহান ব্যক্তি তিনি যে তাঁকে মহত্ত্ব ব্যাখার জন্য শব্দ কম পড়ে যাবে।'
নাম ঘোষণা হতেই 'জয় শ্রীরাম' ধ্বনি, ভিক্টোরিয়ায় ভাষণ দিলেন না ক্ষিপ্ত মমতা
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম ঘোষণা হতেই ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল চত্বরে 'জয় শ্রীরাম' ধ্বনি উঠল। তাতে রীতিমতো ক্ষিপ্ত হলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভাষণ না দিয়েই মঞ্চ ছাড়লেন তিনি।
ভিক্টোরিয়ায় মোদীর সামনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সামনে ‘একলা চলো রে’ গাইলেন উষা উত্থুপ। আছেন পাপন।
নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে ভিক্টোরিয়ায় একইসঙ্গে মোদী-মমতা, পাশে ধনখড়ও
ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে পৌঁছে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ভিতরে উপস্থিত ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দু'জনে একসঙ্গে ঘুরে দেখছেন ভিক্টোরিয়ার সংগ্রহশালা। আছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
‘প্রধানমন্ত্রী’ হিসেবে ঘুরে দেখেন নেতাজি ভবন
সুগত বসু বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী' হিসেবে আসতে অনুরোধ করা হয়েছিল। রাজনৈতিক নেতাদের ভিতরে ঢোকেননি।
জাতীয় গ্রন্থাগারে মোদী, ‘প্রধানমন্ত্রী’ হিসেবে ঘুরে দেখেন নেতাজি ভবন
জাতীয় গ্রন্থাগারে ইতিমধ্যে পৌঁছে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তিনি একটি আন্তর্জাতিক আলোচনা চক্রে যোগ দেবেন।
শেষমুহূর্তে সফর তালিকায় ঢোকা নেতাজি ভবনে মেরেকেটে ১০-১৫ মিনিট থাকলেন মোদী
নেতাজি ভবন থেকে বেরিয়ে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে মেরেকেটে ১০-১৫ মিনিট কাটান তিনি। এবার তাঁর গন্তব্য জাতীয় গ্রন্থাগার। এক নম্বর গেট খুলে দেওয়া হয়েছে।
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে নেতাজি ভবনে পৌঁছালেন মোদী, থাকবেন ১৫-২০ মিনিট
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে নেতাজি ভবনে পৌঁছালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সেখানে তাঁকে স্বাগত জানান চন্দ্র বসু, স্বপন দাশগুপ্তরা। তবে সেখানে বেশিক্ষণ থাকবেন না মোদী। বড়জোর ১৫-২০ মিনিট কাটাবেন। সূত্রের খবর, নেতাজি এবং তাঁর বাবা-মায়ের ঘর ঘুরে দেখতে পারেন। সময় থাকলে নেতাজির সংগ্রহশালার একটি অংশও ঘুরে দেখতে পারেন।
শুধু দিল্লি কেন? ভারতবর্ষে ৪টি রাজধানী প্রয়োজন, তার মধ্যে একটি হোক কলকাতা: মমতা
শুধু দিল্লি কেন? ভারতবর্ষে ৪টি রাজধানী প্রয়োজন, তার মধ্যে একটি হোক কলকাতা: মমতা - পড়ে নিন
কলকাতায় পৌঁছালেন মোদী, শেষমুহূর্তে সূচিতে ঢুকল নেতাজির বাসভবন
নেতাজির জন্মজয়ন্তী পালনে কলকাতায় এসে পৌঁছালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। দুপুর ২ টো ৩৮ মিনিটে কলকাতার মাটি ছুঁয়েছে মোদীর বিমান। তাঁকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন পূর্ণেন্দু বসু। প্রাথমিকভাবে জাতীয় গ্রন্থাগার এবং ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে যাওয়ার কথা থাকলে শেষমুহূর্তে মোদীর সফরসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে নেতাজির বাসভবনে।
নেতাজির মস্তিষ্কপ্রসূত প্ল্যানিং কমিশন ফিরিয়ে দিতে হবে, কেন্দ্রকে তোপ মমতার
নেতাজির মস্তিষ্কপ্রসূত প্ল্যানিং কমিশন ফিরিয়ে দিতে হবে, কেন্দ্রকে তোপ মমতার – পড়ে নিন
শ্যামবাজারে শঙ্খ বাজিয়ে নেতাজির জন্মজয়ন্তী উদযাপন মমতার, জানালেন শ্রদ্ধা
শ্যামবাজারে শঙ্খ বাজিয়ে নেতাজির জন্মজয়ন্তী উদযাপন মমতার, জানালেন শ্রদ্ধা - পড়ুন এখানে
কলকাতায় কেন ভারতের রাজধানী হবে না? নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে প্রশ্ন মমতার
মমতার দাবি, কলকাতায় কেন রাজধানী হবে না? দেশের একটা অন্তত রাজধানী কলকাতায় করা হোক। ভারতের চার জায়গায় ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সংসদের অধিবেশন করা হোক। মমতার কথায়, ‘একটা সময় ভারতের রাজধানী ছিল কলকাতা। ভারতের একটা রাজধানী কেন কলকাতায় হবে না? আমি তো মনে করি, ভারতের একটা রাজধানী কলকাতায় হওয়া উচিত। দেশের চারটি প্রান্তে চারটে রাজধানী হোক।’ শুধু কলকাতায় নয়, দেশের চারটি প্রান্তে (উত্তর-পূর্ব, পূর্ব, দক্ষিণ, উত্তর) রাজধানী করা হোক।
নেতাজির মস্তিষ্কপ্রসূত যোজনা কমিশন ফিরিয়ে দিতে হবে : মমতা
রেড রোডে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মজয়ন্তীতে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করতে হবে। নেতাজির অন্তর্ধানের রহস্য প্রকাশ করতে হবে। যোজনা কমিশন তুলে দেওয়া হল ক্ষমতায় আসার পর। তৈরি করা হল নীতি আয়োগ। সেটা থাকতেই পারত। কিন্তু যোজনা কমিশন থাকতে পারত। যোজনা কমিশন ফিরিয়ে দিতে হবে। এটা নেতাজির রক্তগাঁথা এবং বীরগাঁথায় তৈরি।
রেড রোডে পৌঁছালেন মমতা, শুরু ভাষণ
রেড ডে পৌঁছে গিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আপাতত ভাষণ দিচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
নেতাজি আমাদের আবেগ, ভোটের আগে বলে মিছিল হচ্ছে না : ফিরহাদ
মুখ্যমন্ত্রীর মিছিল থেকে ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘নেতাজি আমাদের বাংলার মানুষের প্রাণের মানুষ। তিনি আবেগ আমাদের। এটা কোনও জনসংযোগ নয়। নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানানো আমাদের কর্তব্য। ভোটের আগে বলে হচ্ছে না।’
শ্যামবাজার থেকে মমতার মিছিল লাইভ
শ্যামবাজার থেকে রেড রোডে নেতাজির মূর্তির পাদদেশ পর্যন্ত একটি পদযাত্রায় সামিল হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সাইরেন বেজে ওঠার পর শাঁখ বাজালেন মমতা, নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে শুরু মিছিল
বেলা ১২ টা ১৫ মিনিটে বেজে উঠল সাইরেন। শ্যামবাজারে শাঁখ বাজালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর শুরু হল মিছিল।
নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে মমতার মিছিল
শ্যামবাজারে নেতাজি মূর্তির পাদদেশ থেকে রেড রোড পর্যন্ত আট কিলোমিটার শোভাযাত্রা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার আগে শ্যামবাজারে নেতাজির মূর্তিতে মাল্যদান করেন।
কলকাতায় আসবেন মোদী, ভিক্টোরিয়ায় থাকতে পারেন মমতাও
ঘণ্টা ছয়েকের সফরে কলকাতায় আসছেন মোদী। জাতীয় গ্রন্থাগারে নেতাজি শীর্ষক আলোচনায় যোগ দেবেন। পরে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালে যাবেন তিনি। সেখানে বাংলার স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নিয়ে একটি উদ্বোধন করবেন। সূত্রের খবর, সেই অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে মমতাকেও। তবে তিনি যাবেন কিনা, তা স্পষ্ট নয়।
নেতাজির জন্মজয়ন্তীতে রাজ্যের কর্মসূচি কী কী?
মমতা জানান, ‘দেশনায়ক দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে নেতাজির জন্মজয়ন্তী। আগামী বছর ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত নেতাজির জন্মজয়ন্তী পালনের জন্য একটি কমিটি গঠন করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। আজান্দ হিন্দ ফৌজের নামে রাজারহাটে একটি মনুমেন্ট তৈরি করা হবে। সম্পূর্ণ রাজ্যের টাকায় নেতাজির নামে একটি বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করা হচ্ছে। বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি হবে। সেইসঙ্গে শনিবার শ্যামবাজার থেকে রেড রোডে নেতাজির মূর্তির পাদদেশ পর্যন্ত একটি পদযাত্রার আয়োজন করা হয়েছে। বেলা ১২ টা ১৫ মিনিটে সাইরেন বেজে উঠবে। সেই সময় সারা রাজ্যের সমস্ত বাড়িতে শাঁখ বাজানোর আর্জিও জানিয়েছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সর্বপ্রথম নেতাজিকে দেশনায়ক অ্যাখ্যা দিয়েছিলেন : মমতা
কেন ২৩ জানুয়ারি ‘দেশনায়ক দিবস’ হিসেবে পালন করা হচ্ছে কেন, সেই ব্যাখ্যা দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সর্বপ্রথম নেতাজিকে দেশনায়ক অ্যাখ্যা দিয়েছিলেন। সেজন্য আমরা দেশনায়ক দিবস হিসেবে পালন করেছি।’
'পরাক্রম মানে আমি বুঝি না, নেতাজি হলেন দেশনায়ক', নেতাজি ভবনে বললেন মমতা
মমতা বলেন, 'নেতাজির পরিবারের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখি। ভোটের আগে একদিন যোগাযোগ করি না। ৩৬৫ দিন যোগাযোগ রাখা হয়। নেতাজি হলেন আবেগ। তাঁকে আবেগ দিয়ে অনুভব করতে হয়। তাঁর কথা বলার সময় আমার গায়ে কাঁটা দেয়। পরাক্রম মানে আমি বুঝি না। এটা হিন্দি, সংস্কৃত নাকি ইংরেজি শব্দ, জানি না। আমি জানি যে ওঁনার মতো দেশের নেতা কম ছিলেন। তাই উনি দেশনায়ক।' মমতা আরও বলেন, 'যোজনা কমিশন হল নেতাজির মস্তিষ্কপ্রসূত। কিন্তু সেটা বন্ধ করে দেওয়া হল। আজ আমি এই প্রশ্নটা করতে চাই। যদি আমরা নেতাজিকে ভালোবাসি, তাহলে কেন কমিশন উঠিয়ে দেওয়া হল?'
পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই নেতাজির বাসভবনে মমতা
পূর্ব পরিকল্পনা ছাড়াই শনিবার সকালে এলগিন রোড নেতাজির বাসভবনে এলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
'প্রকৃত নেতা ছিলেন নেতাজি', শ্রদ্ধার্ঘ্য মমতার
নেতাজিকে শ্রদ্ধা জানান বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। টুইটারে তিনি লেখেন, ‘১২৫ তম জন্মজয়ন্তীকে দেশনায়ক নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে শ্রদ্ধার্ঘ্য। উনি প্রকৃত নেতা ছিলেন এবং মানুষের মধ্যে একতার ধারণায় বিশ্বাসী ছিলেন।’
‘অসামান্য স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ভারতমাতার সত্যিকারের সন্তান’, নেতাজিকে শ্রদ্ধার্ঘ্য মোদীর
শনিবার সকালে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুকে শ্রদ্ধার্ঘ্য প্রদান করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। লেখেন, 'অসামান্য স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং ভারতমাতার সত্যিকারের সন্তান নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর জন্মজয়ন্তীতে শ্রদ্ধার্ঘ্য প্রদান করছি। দেশের স্বাধীনতার জন্য তাঁর আত্মবলিদান এবং ত্যাগ সর্বদা স্মরণ করা হবে।'