রোগীর ভয়াবহ তাণ্ডব পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে। মোবাইল ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই তাণ্ডবের ছবি। তবে সেই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইসম ডিজিটাল বাংলা। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এইচডিইউ বিভাগে ভর্তি ছিলেন ওই রোগী। শনিবার রাত ১টা নাগাদ অরুন বন্দ্যোপাধ্যায় নামে ওই রোগী আচমকাই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এরপরই দীর্ঘক্ষণ ধরে হাসপাতালের ওই ওয়ার্ডে তাণ্ডব চালায় ওই রোগী।
ওয়ার্ডের টুল তুলে ছুঁড়তে শুরু করেন ওই রোগী। একের পর মনিটর ভেঙে ফেলেন। একাধিক যন্ত্রাংশ মাথায় তুলে আছাড় মারেন ওই রোগী। এদিকে রোগীর এমন রণং দেহি রূপ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন অন্যান্য রোগী ও স্বাস্থ্য কর্মীরাও। কর্মরত এক নার্স তাকে আটকানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি পালটা ওই নার্সকে চড় থাপ্পড় মারতে শুরু করেন বলে অভিযোগ। এরপর আতঙ্কে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাইরে বেরিয়ে এসে দরজা বন্ধ করে দেন। এদিকে রোগীর এমন ভয়ঙ্কর রূপ দেখে হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীরাও এগোতে ভরসা পাননি। পরে কাটোয়া থানার পুলিশ ক্যাম্প থেকে পুলিশ এসে ওই রোগীকে কোনওরকমে আটকায়। পরে ওই রোগীকে কলকাতায় রেফার করা হয়।
কিন্তু কেন আচমকা ওই রোগী এভাবে অশান্ত হয়ে উঠলেন? চিকিৎসকদের একাংশের দাবি, শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতির কারনেই আচমকাই অস্থির হয়ে উঠেছিলেন ওই রোগী। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের কাছে ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক হিসাব পাঠানো হয়েছে।
রোগীর ভয়াবহ তাণ্ডব পূর্ব বর্ধমান জেলার কাটোয়া মহকুমা হাসপাতালে। মোবাইল ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই তাণ্ডবের ছবি। তবে সেই ছবির সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইসম ডিজিটাল বাংলা। হাসপাতাল সূত্রে খবর, এইচডিইউ বিভাগে ভর্তি ছিলেন ওই রোগী। শনিবার রাত ১টা নাগাদ অরুন বন্দ্যোপাধ্যায় নামে ওই রোগী আচমকাই ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। এরপরই দীর্ঘক্ষণ ধরে হাসপাতালের ওই ওয়ার্ডে তাণ্ডব চালায় ওই রোগী।
ওয়ার্ডের টুল তুলে ছুঁড়তে শুরু করেন ওই রোগী। একের পর মনিটর ভেঙে ফেলেন। একাধিক যন্ত্রাংশ মাথায় তুলে আছাড় মারেন ওই রোগী। এদিকে রোগীর এমন রণং দেহি রূপ দেখে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন অন্যান্য রোগী ও স্বাস্থ্য কর্মীরাও। কর্মরত এক নার্স তাকে আটকানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি পালটা ওই নার্সকে চড় থাপ্পড় মারতে শুরু করেন বলে অভিযোগ। এরপর আতঙ্কে স্বাস্থ্যকর্মীরা বাইরে বেরিয়ে এসে দরজা বন্ধ করে দেন। এদিকে রোগীর এমন ভয়ঙ্কর রূপ দেখে হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীরাও এগোতে ভরসা পাননি। পরে কাটোয়া থানার পুলিশ ক্যাম্প থেকে পুলিশ এসে ওই রোগীকে কোনওরকমে আটকায়। পরে ওই রোগীকে কলকাতায় রেফার করা হয়।
কিন্তু কেন আচমকা ওই রোগী এভাবে অশান্ত হয়ে উঠলেন? চিকিৎসকদের একাংশের দাবি, শরীরে পটাশিয়ামের ঘাটতির কারনেই আচমকাই অস্থির হয়ে উঠেছিলেন ওই রোগী। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি প্রায় লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গিয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দফতরের কাছে ক্ষয়ক্ষতির প্রাথমিক হিসাব পাঠানো হয়েছে।
|#+|