কসবায় করোনার ভুয়ো টিকাকরণ শিবির থেকে টিকা নিয়ে আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন সোনারপুরের অন্তত ৫০০ জন বাসিন্দা। যাদের অধিকাংশই পেশায় ভ্যানচালক। আদৌ তাঁদের টিকা দেওয়া হয়েছে কি না তা জানতে বৃহস্পতিবার স্থানীয় বিধায়ক লাভলি মৈত্রের দ্বারস্থ হন তাঁরা। পুরসভা ও স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে কথা বলে তিনি বিষয়টি পরিষ্কার করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন।
কসবায় আয়োজিত ভুয়ো টিকাকরণ কেন্দ্র থেকে দিন দশেক আগে টিকা নিয়েছিলেন সোনারপুরের প্রায় ৫০০ বাসিন্দা। প্রান্তিক এই মানুষগুলির এখন আতঙ্কে রাতের ঘুম ছুটেছে। টিকার বদলে তাঁদের কী দেওয়া হয়েছে তা জানতে চান তাঁরা। টিকাকরণের পর ১০ দিন কাটলেও ফোনে আসেনি কোনও এসএমএস। তাতে আতঙ্ক আরও গভীর হয়েছে।
বিষয়টি নিয়ে নিশ্চিত হতে বৃহস্পতিবার সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়ক লাভলি মৈত্রের সঙ্গে দেখা করেন বেশ কয়েকজন। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেন বিধায়ক। সত্যিই টিকা দেওয়া হয়েছিল, না কি অন্য কোনও রাসায়নিক প্রয়োগ করা হয়েছে তাঁদের শরীরে তা জানতে চান ভুয়ো টিকা গ্রহীতারা।
লাভলিদেবী জানিয়েছেন, এব্যাপারে পুরসভা ও স্বাস্থ্য দফতরের সঙ্গে কথা বলবেন তিনি। শরীরে কোনও উপসর্গ দেখা দিলে সরাসরি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগের পরামর্শ দেন বিধায়ক।