PHD Scam: কোর্স ওয়ার্কে কতটা ফাঁকি? পার্থর পিএইচডি নিয়ে কী সাফাই অধ্যাপকের!
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 29 Jul 2022, 08:13 PM IST- অনিল ভুঁইমালি জানিয়েছেন,উনি ২০০৯ সালে শুরু করেছিলেন। থিসিস জমা দিয়েছিলেন ২০১৪ সালে। এক্ষেত্রে এক বছরের ব্যাপারটি খাটে না।
পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় ইডির হাতে গ্রেফতার হতেই তার পিএইচডি নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। মন্ত্রী হিসাবে প্রভাব খাটিয়ে তিনি ডক্টরেট ডিগ্রি পেয়েছিলেন বলে দাবি করা হচ্ছে। এমনকী ক্লাস ওয়ার্ক পর্যাপ্ত না করে, অন্যের গবেষণাপত্র থেকে চুরি করে তিনি পিএইচডি পেয়েছিলেন বলে অভিযোগ।
পার্থর গবেষণার বিষয় ছিল, ট্রান্সফর্মিং ইন্ডিয়ান ইকোনমি টু নলেজ ইকোনমি, দ্য রোল অব হিউম্যান রিসোর্স উইথ রেফারেন্স টু ইন্ডিয়া। এই পিএইচডিতে তাঁর গাইড ছিলেন অধ্যাপক অনিল ভুঁইমালি। এবার মুখ খুলেছেন তিনি। সংবাদমাধ্যমের সামনে তিনি জানিয়েছেন, গবেষণাপত্র কোনওভাবেই নকল করা নয়। পার্থ নিজেই লিখে আমাকে পাঠাতেন।
অনিল ভুঁইমালি জানিয়েছেন,উনি ২০০৯ সালে শুরু করেছিলেন। থিসিস জমা দিয়েছিলেন ২০১৪ সালে। এক্ষেত্রে এক বছরের ব্যাপারটি খাটে না। সেই সময় একটা ঘরে ছাত্ররা বসেছিলেন। অপর ঘরে শিক্ষকরা বসেছিলেন। তাঁদেরও পরীক্ষা চলছিল। যেভাবে পরীক্ষা হয় সেভাবেই হয়েছিল। মন্ত্রী বলে আলাদা সুবিধা পাননি।
আর পর্যাপ্ত ক্লাস না করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এখন শুনতে পাচ্ছি। বলতে পারব না। আমাকে কোর্স ওয়ার্কের পরে অ্য়াসাইন করা হয়েছিল। হয়তো দু একটা ক্লাস কমে করেছিলেন।